লাইলাতুল মিরাজের বিষ্ময়যাত্রা: বোঝার চেষ্টা করছি...
৩০ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:৫৮
১.পরস্পরের সাপেক্ষে ধ্রুববেগে ধাবমান সকল রেফারেন্স ফ্রেমে পদার্থ বিজ্ঞানের যে কোন সূত্র একই রকম সমীকরণ দ্বারা প্রকাশ করা যায়।
২. শূণ্যস্থানে বা বায়ু মাধ্যমে আলোর বেগ ধ্রুব এবং এ বেগ আলোর উৎস ও পর্যবেক্ষকের আপেক্ষিক বেগের ওপর নির্ভরশীল না ।
এবং কোন বস্তু থেকে বিকিরিত আলো আমাদের চোখে এসে পৌছালেই আমরা তাকে দেখতে পারি । যেমন সূর্যকে প্রকৃতপক্ষে ৮ মিনিট পরে দেখি আমরা ।
প্রথম কথা হলো মিরাজ মহান-নবী মুহাম্মাদ সা এর জন্য একটি মিরাকল বা মু'জেজা । মিরাকল এমনই ফ্যাক্ট যার মানেই হচ্ছে মানবীয় ব্যাখ্যা দিয়ে তাকে আয়ত্ব করা সম্ভব না । যদি মিরাকল কে মানুষ বুঝেই ফেলে তবে সেটা আর মিরাকল থাকেনা ।
মিরাজের রাত্রিতে কি হয়েছিলো :
১. সুরা বণী ইসরাইলের প্রথম আয়াত, তিনি সেই পরম-পবিত্র মহিমাময় সত্ত্বা যিনি তার স্বীয় বান্দাহ কে এক রাতে ভ্রমণ করিয়েছেন মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসা পর্যন্ত । যার পরিবেশকে করেছেন তিনি বরকতময় । যেন তাকে নিজের কিছু কুদরত দেখান । নিশ্চয় ই তিনি সবকিছুর শ্রোতা ও দ্রষ্টা ।
২. সুরা নাজ্ ম এর ১৩-১৮ আয়াত, ...পুনরায় আর একবার সে তাকে (জিবরাঈল্) সিদরাতুল মুনতাহার নিকটে দেখেছে । যার সন্নিকটেই জান্নাতুল মাওয়া অবস্থিত । সে সময় সিদরাকে আচ্ছাদিত করছিলো এক আচ্ছাদনকারী জিনিস । দৃষ্টিঝলসেও যায়নি কিংবা সীমা অতিক্রমও করেনি । সে তার রবের বড় বড় নিদর্শনসমূহ দেখেছে ।
-৬২২ খৃষ্টাব্দের ২৭ রজব মধ্যরাতে জিবরাঈল আ মুহাম্মদ সা এর কাছে এলেন "বুরাক" নামের বাহন নিয়ে । বুরাক শব্দটির অর্থ বিদ্যুৎ বা ইলেকট্রিসিটি শব্দের সাথে সম্পর্কিত ...
- রাসুল সা এসময় ঘুমিয়ে ছিলেন । জিবরাঈল আ তাকে ঘুম থেকে জাগিয়ে আল্লাহর ম্যাসেজ পৌছে দিলেন । এসময় রাসুলুল্লাহ সা এর বক্ষ পুনরায় বিদীর্ণ করে জমজমের পানি দিয়ে ধোয়া হয় । হাদীসের বর্ণনা অনুযায়ী রাসুলের বক্ষ (অন্তর) প্রজ্ঞা এবং আলো [ইংরেজীতে wisdom ও splendour (special light "Noor") ] দিয়ে পূর্ণ করে দেয়া হয়!! রাসুল সা এরপর হাউজে কাউসর এর পানি তে গোসল করেন !
-মিরাজের যাত্রার দুটি অংশ ছিলো । প্রথমটি আনুভূমিক দ্বিতীয়টি উলম্ব । প্রথম অংশটিকে ইসরা বলা হয় । এসময়ের ভ্রমণটি ছিলো বায়তুল্লাহ (কাবা) থেকে বায়তুল মুকাদ্দাস পর্যন্ত । বায়তুল মুকাদ্দাসে (মসজিদুল আকসা-ফিলিস্তীন) আল্লাহ তায়ালা সকল নবীর সমাবেশ ঘটান । এসময়ে সকল নবী এবং ফেরেস্তারা সম্মিলিতভাবে ২ রাকায়াত নামাজ আদায় করেন নবী মুহাম্মাদ রাসুলুল্লাহ সা এর ইমামতিতে ।
- এখান থেকে শুরু হয় উদ্র্ধমূখী যাত্রা । মানুষের কল্পণার অতীত গতিতে বোরাক ছুটে চলে মহাশূণ্যের দিকে । আকাশের প্রতিটি স্তরে প্রধান ফেরেস্তাগন এবং নবীদের সাথে সাক্ষাৎ এবং কথাবার্তা হয় রাসুলুল্লাহ সা এর সাথে । ১ম স্তরে হযরত আদম (Adam) আ, ২-য় স্তরে হযরত ইয়াহিয়া (John) আ এবং হযরত ইশা (Jesus Christ) আ, ৩-য় স্তরে হযরত ইউসুফ (Joseph) আ , চতুর্থ স্তরে হযরত ইদরীস (Enoch) আ, পন্ঞম স্তরে হযরত হারুন (Aaron) আ , ষ্ষঠ স্তরে হযরত মুসা (Moses) আ এবং সপ্তম স্তরে হযরত ইব্রাহীম (Abraham) আমুহাম্মদ সা কে স্বাগতম জানান
- জীবরাইল আ এর বোরাক পরিচালনায় রাসুল সা সিদরাতুল মুনতাহা নামক স্থানে এসে পৌছলে উদ্র্ধমূখী যাত্রার দ্বিতীয় স্তর শুরু হয় । এপর্যায়ে জীবরাঈল আ আর অগ্রসর হতে অপারগতা প্রকাশ করেন ।
-বাহন পরিবর্তন হয় এখানে । রফরফ নামের আরেকটি যান রাসুলুল্লাহ সা কে আল্লাহর নিকটবর্তী স্থানে (!!) পৌছে দেয়ার দায়িত্ব নেয় !
আইনস্টাইন ও স্পেশাল থিওরী অব রিলেটিভিটি :
আলবার্ট আইনস্টাইন তার স্পেশাল থিওরী আব রিলেটিভিটি প্রকাশ করেন ১৯০৫ সালে এবং জেনারেল থিওরী অব রিলেটিভিটি প্রকাশ করেন ১৯১৭ সালে । এখানে সাধারন একটা প্রশ্ন মনে আসে তাহলো, কেন তিনি স্পেশাল থিওরী, জেনারেল থিওরীর আগেই প্রকাশ করলেন । জানিনা... কেউ জানলে জানাতে পারেন ...
প্রথম স্বীকার্য: Special Principle of Relativity - The laws of physics are the same in all inertial frames of reference. In other words, there are no privileged inertial frames of reference.
দ্বিতীয় স্বীকার্য: - Invariance of c - The speed of light in a vacuum is a universal constant, c, which is independent of the motion of the light source.
এ থিওরী থেকে প্রাপ্ত ফলাফল :
১. টাইম ডায়ালেশন (সময় দীর্ঘায়ণ) : একই ঘটনার , স্থির কোন স্থানে পরিমাপকৃত সময়ব্যবধান ধ্রুববেগে গতিশীল স্থানে পরিমাপকৃত সময় ব্যবধানের চাইতে বেশি । (অর্থাৎ রুমে বসে ব্লগ লিখতে ৩ মিনিট লাগলে কোন মহাকাশযানে বসে লিখতে হয়তো ১ মিনিট লাগবে- ব্যাপারটা এরকম...)
২.Relativity of simultaneity : মনে করুন, আপনি কোথাও দাড়িয়ে একই সাথে ২ টি ঘটনা ঘটতে দেখছেন । কিন্তু ওই ঘটনাদুটিই অন্য কোন স্থান ( ধরুন, গতিশীল) থেকে অন্য কেউ একই সাথে ঘটতে দেখবে না । সে দেখবে একটি ঘটনা শেষ হবার পর বা শুরু হবার কিছুক্ষণ পর আরেকটি শুরু হলো ।
৩. লরেন্জ কনট্রাকশন : একই বস্তুর ডাইমেনশন (দৈর্ঘ্য..উচ্চতা..) গুলো দুটি ভিন্ন গতিতে গতিশীল স্থান থেকে মাপলে ভিন্ন ভিন্ন পাওয়া যাবে ।
৪. বস্তু গতিশীল হলে এর ভর বৃদ্ধি পায়....
৫. E = mc² ......... ভর আর শক্তি একই সত্তার ভিন্ন রূপ এবং রূপান্তরযোগ্য ।
....
....
....
মি'রাজ ও স্পেশাল থিওরী অব রিলেটিভিটি :
১. রাসুলুল্লাহ সা এর উদ্র্ধগমনের সম্ভ্যাব্যতার ব্যাপারটি নিয়ে প্রশ্নের কোন অবকাশ ই নেই । যেহেতু মহাকাশ ভ্রমন সংক্রান্ত বৈজ্ঞানিক থিওরী -ও আজকাল অনেক পুরোনো হয়ে গেছে ।
২. অন্তত একজন হলেও লাইট-স্পিড বা এর চেয়ে বেশি গতিতে ভ্রমণ করতেই হবে আইনস্টাইনের সূত্রকে বাস্তবতা দেয়ার স্বার্থে হলেও । ধরে নেই সেই ভ্রমণকারী মুহাম্মাদ সা ।
৩. মহাবিশ্ব ভ্রমণ শেষে রাসুল সা ফিরে এসে দেখতে পান, দরজার শেকল ঠিক আগের অবস্থানে দুলছে । এতবিশাল স্থান অতিক্রম করার পরেও সময়ের কোন হেরফের কিভাবে না হয়ে পারে ?
উত্তর ১: আল্লাহ ইজ অলমাইটি..
উত্তর ২: স্পেশাল থিওরী অব রিলেটিভিটির; টাইম-স্পেস-ভেলোসিটি রিলেশন । আলোর গতির সমান গতিতে চললেই সময় স্থির হয়ে যাবে খুব সহজে । তখন সময়কে ধরে রেখে যতখানি ইচ্ছা কাজ করে নেয়া সম্ভব । টাইম ডায়লেশন এবং Relativity of simultaneity মূলত এ দুটি ফলাফল এ ঘটনার ব্যাখ্যা ।
৪. আলো ১ বছরে ৯.৪৬ ট্রিলিয়ন কিলোমিটার পরিমান স্থান অতিক্রম করতে পারে । এবং বলা হয় পৃথিবীকে কেন্দ্র ভাবলে দৃশ্যমান মহাবিশ্বের ব্যাসার্ধ ৪৬.৫০ বিলিয়ন আলোকবর্ষ । অর্থাৎ আলোর গতিতে চললেও এই দৃশ্যমান মহাবিশ্বের শেষ প্রান্তে পৌছুতে এত বিশাল সময়ের প্রয়োজন । যদিও মহাবিশ্বের সত্যিকার ব্যাস আরো অনেক অনেক বেশি । তো, প্রশ্ন দাড়ালো রাসুল সা কিভাবে এত বিরাট সময়কে অতি অল্প সময়ের মধ্যে শেষ করতে পারলেন ?
উত্তর : স্পেশাল রিলেটিভিটি থিওরী থেকে প্রাপ্ত লরেন্জ কন্ট্রাকশন ফলাফল । এ ফলাফল অনুযায়ী গতিশীল অবস্থানে দৈর্ঘ্য সংকুচিত হয়ে যায় । অর্থাৎ রাসুল সা এর জন্য গতির কারনে মহাবিশ্বের বিশাল দৈর্ঘ্য ছোট হয়ে গিয়েছিলো । আল্লাহ ই জানেন , আসলে কি হয়েছিলো !!
৫. E=mc2 সূত্র অনুযায়ী, কোন বস্তু আলোর গতিতে চলমান হলে তা বস্তু থেকে শক্তিতে রুপান্তরিত হয়ে যাবে । এই শক্তি যখন পুনরায় বস্তুতে রুপান্তরিত হবে তখন কিছু পরিমান লস হবে যা mass defect বলে পরিচিত । কোন জীবন্ত শরীর এই প্রকৃয়ার মধ্য দিয়ে গেলে নাকি তার শারীরীক কিছু পরিবর্তরন হওয়া উচিত । যেমন শরীরের অংগ প্রত্যংগ গুলোর অবস্থান পরিবর্তন । কিন্তু মিরাজের ক্ষেতে এমনটা হয়নি । কেন ?
উত্তর : এখানে একটি ব্যাপার মনে করিয়ে দিতে হবে আবার । মি’রাজ ছিলো একটি অবশ্যম্ভাবী ঘটনা যা বাস্তবে ঘটেছিলো । এটি কোন থিওরী বা সূত্র বা ধারনা নয় । এটি বাস্তবতা ।
যেকোন সূত্রকেই বাস্তবে সত্য হতে হলে কিছু শর্ত সম্পন্ন হওয়া লাগে । খুব সাধারন কিছু ব্যাপার উদাহরনস্বরূপ, তাপ-চাপ-.. ইত্যাদি.....
যতদুর ভাবা যায়, মিরাজে; আইনস্টাইনের থিওরীর এই অংশকে অতিক্রম করা হয়েছিলো কিছু পূর্বপ্রস্তুতির মাধ্যমে । যাত্রার পূর্বে মহানবী সা এর বক্ষ বিদীর্ন করা, অন্তর প্রজ্ঞা ও নুর দিয়ে পূর্ণ করে দেয়া.. এসবের সত্যিকারের রহস্য আমরা জানিনা এখন ও.....
তারপর.....
১৩২ টি +৫০/-১২
মন্তব্য (১৩২) মন্তব্য লিখুন
।৩০ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৪:১৭
বিবেক সত্যি বলেছেন: পড়ার জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ।
১ ।৩০ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৪:০৭
লুকার বলেছেন: মেরাজের অনেক পরে আইনস্টাইনের পেপার পাবলিশ হইছে! এইটা যে ছাগলীয় রূপকথা, সেইটা বুঝার ক্ষমতাও আপনাদের নাই। আবার ডায়ালেশন, রিলেটিভিটি, কন্ট্রাকশন নিয়া আসছেন ছাগল তত্ব প্রমাণের লাইগা!
।৩০ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৪:১৩
বিবেক সত্যি বলেছেন: ভদ্রতা বজায় রেখে কিছু শেখাতে এলে খুশি হতাম । স্টুপিডের কাছ থেকে কিছু শিখতে চাইনা ।
২ ।৩০ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৪:০৯
সীমান্ত আহমেদ বলেছেন: ভালো লাগলো পোস্ট টি।কিন্তু বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা গুলি পরিপূর্ন মনে হলো।আরো পরিষ্কার ভাবে কেউ কিছু জানালে খুশি হতাম।
।৩০ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৪:১৬
বিবেক সত্যি বলেছেন: আমি ও জানি এটা পরিপূর্ণ পোষ্ট না । পোষ্টের শিরোনাম এবং শেষটা দেখলেই বুঝতে পারবেন । আশা করছি, সবার সহযোগিতায় পোষ্টটি পরিপূর্ণ হলেও হতে পারে..
৩ ।৩০ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৪:১৪
রাজামশাই বলেছেন: ভালো লাগলো পোস্ট টি।কিন্তু বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা গুলি পরিপূর্ন মনে হলো না
।৩০ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৪:১৯
বিবেক সত্যি বলেছেন: রাজামশাই হেল্প মি । রাজ্যের বৈজ্ঞানিকদের জরুরী ভিত্তিতে তলব করেন ।
৪ ।৩০ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৪:১৬
নিশীথ রাতের বাদলধারা বলেছেন: প্রিয় পোস্টে নিয়ে গেলাম। আছেন কেমন?
।৩০ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৪:২২
বিবেক সত্যি বলেছেন: মোটামুটি ভালো আছি । আপনি-ও ভালো, আশা করি ব্লগস্পটে দাওয়াত রইলো ... থ্যাংকস...
৫ ।৩০ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৪:১৭
আরজু বলেছেন: "অন্তত একজন হলেও লাইট-স্পিড বা এর চেয়ে বেশি গতিতে ভ্রমণ করতেই হবে আইনস্টাইনের সূত্রকে বাস্তবতা দেয়ার স্বার্থে হলেও । ধরে নেই সেই ভ্রমণকারী মুহাম্মাদ সা ।" ---এই কথাটি কোথায় পেলেন ভাই?আইনস্টাইন তো বলেননি যে লাইট-স্পিড বা এর চেয়ে বেশি গতিতে ভ্রমণ করতেই হবে।উনি তো উল্টা বলেছেন এর চেয়ে বেশি গতি সম্ভব নয়। .99C গতিতে ভ্রমণ করেও এটা সম্ভব -সেটা আইনস্টাইন প্রমাণ করে গেছেন
।৩০ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৪:২৮
বিবেক সত্যি বলেছেন: বুঝলাম, আইনস্টাইন বলে গেছেন এটা সম্ভব নয় । কিন্তু এটাতো তিনি বলেছেন সূত্রের বাইরে গিয়ে । সূত্র বলছে অনেক কিছুই সম্ভব । আইনস্টাইন হয়তো তার প্রাক্টিক্যাল অ্যাপ্লিকেশন দেখাতে পারেন নি বলে সম্ভব নয় বলে দিয়েছেন । এখন আমি ওই সূত্রের ই যদি প্রাক্টিক্যাল অ্যাপ্লিকেশন দেখাতে পারি, তাহলে তো সমস্যা থাকে না ...
৬ ।৩০ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৪:২৫
সীমান্ত আহমেদ বলেছেন: সীমান্ত আহমেদ বলেছেন: ভালো লাগলো পোস্ট টি।কিন্তু বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা গুলি পরিপূর্ন মনে হলো। হলো না হবে।
।৩০ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৪:৩০
বিবেক সত্যি বলেছেন: বুঝতে পেরেছি । ধন্যবাদ
৭ ।৩০ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৪:২৫
ত্রিভুজ বলেছেন: "লুকার বলেছেন: মেরাজের অনেক পরে আইনস্টাইনের পেপার পাবলিশ হইছে!" লুকারের মন্তব্যটা অনেকটা এরকম যে, অক্সিজেন আবিষ্কারের আগে মানুষ বাঁচতো কি করে? আইস্টাইন অনেক পরে থিউরী দিয়েছে বলে ওগুলো কোন প্রয়োগ আগে থাকতে পারে না.. বাহ, কি চমৎকার যুক্তি! যাই হোক, অসাধারণ লেখা বি.স। মিরাকল শব্দটা মানুষের নিজের বানানো একটি বিষয়। মুজেজাও সেরকমই.. আমরা যতক্ষন একটি সিস্টেমকে পুরোপুরি বুঝতে না পারবো, ততক্ষন পর্যন্ত সিস্টেমের অনেকগুলো ঘটনাই আমাদের কাছে মিরাকল বলে মনে হবে। বস্তুত মিরাকল হলো সেইসব ঘটনা যা আপাতদৃষ্টিতে অসম্ভব বলে মনে হয়। তাই মিরাকল কোন অবাস্তব বিষয় নয়। আল্লাহ নিজেই বলেছেন তিনি সিস্টেমের বাইরে কিছু করেন না। জাফর ইকবালের একটা লেখায় একবার পড়েছিলাম ভূমিকম্প কিভাবে হয় এটা আবিষ্কার হয়ে যাওয়ার পরে নাকি অভিশাপ বা গজব বিষয়টা হাস্যকর বা ভূয়া হয়ে গিয়েছে। গ্রীন হাউস ইফেক্টের কারণে পুরো দুনিয়ার অনেক অংশ ডুবে যাওয়াটকে কেউ গজব বলতে চাইলেও এরা তেড়ে আসবেন... বলবেন বিশ্বেস উষ্ণতা বেড়ে যাওয়াতে উত্তর মেরুতে বরফ গলে পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে.. কোন গজব টজব না। প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে এই বরফ গলে যাওয়ার কারণটাই মানুষের একটা কর্মফল.. আর খারাপ কর্মের খারাপ ফলটাই যে গজব, এই সহজ সত্যটা এদের বুদ্ধিমান মস্তিস্কে পৌঁছানো এক কথায় অম্ভব বলেই মনে হয় আমার কাছে! (পোস্টের মূল বক্তব্য থেকে সরে আসার জন্য দু:খিত.. কিন্তু এই পোস্টের সমালোচকরা যে ক্ষৃদ্র বৃত্তের ভেতরে বাস করেন, সেই বৃত্তের পরিধিটা কিছুটা চোখে আঙুল দিয়ে দেখানোর জন্য বললাম।) +
।৩০ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৭
বিবেক সত্যি বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য করেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ । এখন কথা হলো, নবী রাসুলদের ক্ষেত্রে আমরা যে মিরাকল (মু'জেজা) শব্দটি ব্যবহার করি সেই শব্দটি আর পৃথিবীর আর দশটি সাধারন অলৌকিকতা বোঝাতে ব্যবহার করা মিরাকল শব্দের মধ্যে আমি পার্থক্য করতে চাই । যতদুর জানি, ব্যাপারটি এরকম, (ভুল হতে পারে ) রাসুলদেরকে মু'জেজা দেয়া হতো, নবীদের জন্য মু'জেজা প্রয়োজন ছিলো না । মুসা আ এর হাতের লাঠি সাপ হয়ে যাওয়া, ইশা আ এর অন্ধকে দৃষ্টিশক্তি ফিরিয়ে দেয়া.. এসবের ব্যাখ্যা এখন পর্যন্ত আমি বুঝতে পারিনি । এজন্যই পোষ্টের শুরুটা ওরকম হয়েছিলো । শ্রেষ্ঠ রাসুল মুহাম্মদ সা এর মি'রাজ কে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দিয়ে পুরোটুকু আয়ত্ব করে ফেলবো, এমন দুঃসাহস আমি করতে চাইনা ।
৮ ।৩০ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৪:২৯
কানা বাবা বলেছেন: "প্রথম কথা হলো মিরাজ মহান-নবী মুহাম্মাদ সা এর জন্য একটি মিরাকল বা মু'জেজা । মিরাকল এমনই ফ্যাক্ট যার মানেই হচ্ছে মানবীয় ব্যাখ্যা দিয়ে তাকে আয়ত্ব করা সম্ভব না । যদি মিরাকল কে মানুষ বুঝেই ফেলে তবে সেটা আর মিরাকল থাকেনা ।" তাইলে আর বুজোনের চ্যাস্টা কৈরা কি ফাইদা? নাকি মিরাকল্রে আর মিরাকল থাকপার্দিবেন্না? @বিবেক সত্যি
।৩০ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৮
বিবেক সত্যি বলেছেন: মানুষ হয়ে যখন পৃথিবীতে আসছি, সবকিছু নিয়ে কৌতুহল একটা তো আছেই । এই "বুঝবার চেষ্টা"র জন্য সেই কৌতুহল দায়ী, আমি না
৯ ।৩০ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৫:১৬
স্টিংরে বলেছেন: রুপকথাকে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দ্বারা কাঁটাছেঁড়া না করলে হয় না ?
।৩১ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৫:১৯
বিবেক সত্যি বলেছেন: বৈজ্ঞানিক সত্যকে রূপকথা বলার ধৃষ্টতা না দেখালে হয় না ?
১০ ।৩০ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৫:১৮
নাজমুল। বলেছেন: লেখক কে আনেক ধন্যবাদ।সুন্দর হয়েছে।আসুন আমরা কুরআন পড়ার চেস্টা করি।- http://www.quraanshareef.org
।৩১ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৫:৪৮
বিবেক সত্যি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ নাজমুল । আপনার দেয়া লিংকটা আগেও দেখেছিলাম । বাংলাটা আসেনা । ইউনিকোডে করা না মনে হয় ।
১১ ।৩০ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৫:৩৯
কানা বাবা বলেছেন: হোক্কে, বেস্ট অভ লাক! @বিবেক সত্যি
।৩১ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৫:৫০
বিবেক সত্যি বলেছেন: থ্যাঙ্খু আমার কৌতুহলের জয় হোক ...
১২ ।৩০ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:৫৪
মামু বলেছেন: লুকারের মন্তব্যটা অনেকটা এরকম যে, অক্সিজেন আবিষ্কারের আগে মানুষ বাঁচতো কি করে? আইস্টাইন অনেক পরে থিউরী দিয়েছে বলে ওগুলো কোন প্রয়োগ আগে থাকতে পারে না.. বাহ, কি চমৎকার যুক্তি!
।৩১ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৫:৫৭
বিবেক সত্যি বলেছেন: লুকার মিয়া এইটা বুঝতে পারেনাই যে, প্রমানিত সব থিওরী-ই অনাদিকাল থেকে সৃষ্টিজগতে চলতেছে । কিন্তু জিনিসটা মানুষ বুঝতে পেরেছে বিংশ শতাব্দীতে এসে ।
১৩ ।৩০ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১০:১০
র্যাভেন বলেছেন: অতি ফালতু
।৩১ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৫:৫৮
বিবেক সত্যি বলেছেন: হ
১৪ ।৩১ শে জুলাই, ২০০৮ সকাল ৯:০২
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: পড়লাম।
।৩১ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৫:৫৯
বিবেক সত্যি বলেছেন: জানি, আপনি পড়বেন থ্যাঙ্কু ...
১৫ ।৩১ শে জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১:৩২
আশরাফ রহমান বলেছেন: প্রিয় পোস্টের তালিকাভূক্ত হইল।
।৩১ শে জুলাই, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:০৪
বিবেক সত্যি বলেছেন: জানিয়া আশ্বস্ত হইলাম । তাইলে পোষ্টে কিছু অন্তত আছে
১৬ ।৩১ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৪:০৮
মুনিয়া বলেছেন: পড়লাম। এসব বিষয়ে আমার নলেজ খুবই কম। ভাল বিষয়ে পোস্ট দিয়েছেন। থ্যাংকস।
।৩১ শে জুলাই, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:০৩
বিবেক সত্যি বলেছেন: আমিও প্রায় কিছুই জানতাম না । লিখতে গিয়ে কিছু কিছু বিষয় বুঝতে হলো ।
১৭ ।০১ লা আগস্ট, ২০০৮ ভোর ৪:২২
লুকার বলেছেন: আমার আগের মন্তব্যে প্রথম বাক্যটি ঠাট্টা করে বলা হয়েছিল, অন্তত '!' দেখেও এটা বোঝা উচিৎ ছিল। কয়েকজন সিরিয়াসলি নিয়েছেন দেখছি! এই পোস্টে আমাকে পচানো হচ্ছে বলে কেউ কেউ জানিয়েছেন। আসলে আমি এসবের জবাব দেয়ার প্রয়োজন বোধ করিনি। আমার মূল বক্তব্য আমি সরাসরি এক কথায় বলে দিয়েছি। আমাদের এদিকে রাস্তায় সামনে ছাগল এসে যদি 'ম্যা ম্যা' করতে থাকে তবে আমরা 'হেট হেট' বলে সরিয়ে দেই। ভদ্রতা বজায় রেখে ছাগলের সাথে জ্ঞানালোচনা করতে যাই না।
।০১ লা আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১০:১০
বিবেক সত্যি বলেছেন: লুকার ভাইয়া, লুকার ভাইয়া, বিশ্বাস করো, তোমাকে পঁচানো হয়নাই বরং উল্টোটা করা হইসে । তোমাকে ওয়াশ করিয়া পঁচনমুক্ত করার চেষ্টা করা হইয়াছিলো তবে দুঃশ্চিন্তা করিও না, লুকার ভাইয়া । উনারা সে কার্যে সফল হন নাই, তাহা তুমি আবারো প্রমান করিয়া দিলে যদিও উনারা তোমার জন্য এইমাত্র এইপোষ্টে কিস্যু ত্বত্ত্বকথা দিয়াছেন বা শুনাইয়াছেন, কিন্তু তুমি সেই আদি(প্রথম কমেন্টে যাহা বলিয়াছিলাম)কালের লুকার ভাইয়াটিই রহিয়া গিয়াছো অতএব প্রমানিত হইলো , অকশিজেন আবিষ্কারের পূর্বে ধরনী জুড়িয়া বিশুদ্ধ বাতাস যথেষ্ট পরিমান থাকিলেও কোথাও অকশিজেন সিলোনা । আমরা (আমাদের পূর্বপুরুষগণ) বায়ুমন্ডল হইতে বিশুদ্ধ বাতাস নাসিকামধ্যে টানিয়া লইয়া বাঁচিয়া থাকিতাম তোমার ই জয় ভাইয়া যে বা যাহারা তোমাকে বলিয়াছে, তোমাকে পঁচানো হইতাসে, তাহাদিগকে এখ্খনি একখানা ঠোনা মারিয়া আসো
১৮ ।০১ লা আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৯:২৭
আবু সালেহ বলেছেন: তা কতটুকু বুঝছেন@ বিবেক ভাই ধন্যবাদ
।০১ লা আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১০:৩০
বিবেক সত্যি বলেছেন: কিছুটা...
১৯ ।০১ লা আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৯:৩১
আরণ্যক যাযাবর বলেছেন: মজা পাইলাম। ভালো হাস্যরস হইসে।
।০৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১১:২০
বিবেক সত্যি বলেছেন: হ , যতটুকু ধারন করা সাধ্যে কুলায়
২০ ।০১ লা আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৯:৩৯
কঁাকন বলেছেন: ধর্মে বিজ্ঞান--নিম গাছে আমের সন্ধান
।০১ লা আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১০:৩৭
বিবেক সত্যি বলেছেন: ধর্মহীন বিজ্ঞান, আতা গাছের উপশিরায় তোতাপাখির পালক সন্ধান । বড়ই গাছের শীর্ষমূলে বান্দরের লেজ আবিষ্কার
২১ ।০১ লা আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৯:৫৭
রাজর্ষী বলেছেন: ভায়া, আগে থেকে কোন কিছুকে সত্য ধরে নিয়ে তারপর সেটা নিয়ে কৌতুহল, গবেষনা, বোঝার চেষ্টা করে কি হবে? আমি আমার বিশ্বাসকে বৈগ্যানিক যুক্তি দিয়ে প্রমান করতে চাই। নাকি, আমি প্রমানিত বৈগ্যানিক যুক্তিকে বিশ্বাস করতে চাই।
।০১ লা আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১০:৫৭
বিবেক সত্যি বলেছেন: আকাশে(!) চাঁদ আছে বিশ্বাস করে চাঁদের দেশে যাওয়ার প্রস্তুতি নেয়া যায় । "আকাশে 'চাঁদ' আছে" বিশ্বাস করার ব্যাপার টায় অবৈজ্ঞানিকতার কিছু নাই। আবার, "আকাশে চাঁদ নেই" ধরে নিয়েও চাঁদের সন্ধানে উড়তে শুরু করা সম্ভব। ইসলাম হচ্ছে সুবিস্তৃত একটি ক্ষেত্র । যার আওতার মধ্যে সৃষ্টিজগতের সবকিছুকে নিয়ে আসা হয়েছে । বিজ্ঞান সেই বিশাল ক্ষেত্রের একটামাত্র উপাদান । এখন ব্যাপারটা হলো, সৃষ্টিজগতের এই অসংখ্য অফুরন্ত উপাদানের সুশৃঙ্খল সামন্জস্ব করার জন্য যে সিস্টেম / ব্যবস্থা/ বিধি তাকে ইসলাম বলে । তো, একটা উপাদান বিজ্ঞানকে(বিজ্ঞানের থিওরীকে ) ধ্রুবসত্য বলে মেনে নিয়ে এই বিশাল সৃষ্টির মধ্যে বিশৃঙ্খলা তৈরী করার কোন অবকাশ নাই । এটা বিজ্ঞান নিজেও বোঝে । সে কখনই নিজেকে "অপরিবর্তনীয় সত্য" বলে ধরে রাখতে পারে নি বেশিদিন । মানুষের কাজকে সহজ করে দেয়ার জনই বিশ্বাসের তাগিদ এসেছে । কিছু বিষয়কে অপরিবর্তনীয় সত্য বলে "জানিয়ে" দেয়া হয়েছে । ঘাড়ত্যারা মানুষ সেইটার অপরিবর্তনীয়তাকে চ্যালেন্জ করার চেষ্টা অনেক করেছে , এখন ও করছে । কিন্তু সময় নষ্ট করা ছাড়া আর কিছুই ফলাফল হযনি । কোরানের ভাষায় এটা "ক্ষতিগ্রস্থ" হওয়া । সারমর্ম হলো, ইসলাম নিজেকে বিজ্ঞান দিয়ে প্রমান করার অপেক্ষায় নেই । তার আওতাধীন অসংখ্য উপাদানের একটা গুরুত্বপূর্ণ উপাদান বিজ্ঞান কে বুঝতে পারলে ইসলামকেও বোঝা সহয- এটুকুই ...
২২ ।০১ লা আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১২:১৫
কোলাহল বলেছেন: লুকারের প্রথম মন্তব্য পড়ে হাসলাম।
।০১ লা আগস্ট, ২০০৮ রাত ৯:১৭
বিবেক সত্যি বলেছেন: হাইসেন না । হাসির শব্দ ওনার কানে "হেট হেট " হয়ে বাজে...
২৩ ।০১ লা আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৩৩
লুকার বলেছেন: একটা বিষয় লক্ষ্যনীয়, ধর্ম এখন আশ্রয় খুঁজছে বিজ্ঞানের কাছে। কারণ বিজ্ঞান নিয়ে এমনকি মোল্লারাও সন্দেহ করছেন না, তাদের যত সন্দেহ নিজেদের আজন্ম লালিত ধর্ম বিশ্বাস নিয়ে। বিবেক সত্যি আরেকটু চেষ্টা করলে ঠাকুরমার ঝুলি, আরব্য উপন্যাস, গ্রীক উপকথা বা রামায়ণ-মহাভারতের গল্পগুলোও E=mcc এর সাহায্যে প্রমাণ করতে পারবেন ইনশাল্লাহ!
।০২ রা আগস্ট, ২০০৮ রাত ১২:৩৫
বিবেক সত্যি বলেছেন: ভাই, আপনে যথেষ্ট হাসাইছেন । এই এলাকায় আর না আসলে হয় না.. ? যাবার আগে এইটুকুতে আরেকটু চোখ বুলায়া যাইয়েন, "....সারমর্ম হলো, ইসলাম নিজেকে বিজ্ঞান দিয়ে প্রমান করার অপেক্ষায় নেই । তার আওতাধীন অসংখ্য উপাদানের একটা গুরুত্বপূর্ণ উপাদান বিজ্ঞান কে বুঝতে পারলে ইসলামকেও বোঝা সহয- এটুকুই ... "
২৪ ।০১ লা আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৫:১৫
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর তো।
।০১ লা আগস্ট, ২০০৮ রাত ৯:১৩
২৫ ।০১ লা আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:১১
রাজর্ষী বলেছেন: হুমম। জটিল ব্যাপার। বুঝতে সময় লাগবে। কিন্তু নিম্নোক্ত সংজ্ঞা ধ্রুব? "সৃষ্টিজগতের এই অসংখ্য অফুরন্ত উপাদানের সুশৃঙ্খল সামন্জস্ব করার জন্য যে সিস্টেম / ব্যবস্থা/ বিধি তাকে ইসলাম বলে । "
।০২ রা আগস্ট, ২০০৮ রাত ১২:২৮
বিবেক সত্যি বলেছেন: আমি আমার ভাষায় বলেছি । "সূর্য ও চন্দ্র একটি হিসাবের অনুসরণ করছে এবং তারকারাজি ও গাছপালা সব সিজদাবনত" - সুরা আর রাহমানের ৪,৫,৬ আয়াত ।আকাশসমূহ ও পৃথিবীর মধ্যে যা কিছুই আছে সবই তার বান্দাহ, সবাই তার হুকুমের অনুসারী - সূরা আর-রূম এর ২৬ আয়াত । মূল কথা হলো সবকিছুর মধ্যে একটা সুশৃঙ্খল সিষ্টেম তৈরী করে দেয়া হয়েছে এবং সেই "সবকিছু" ওই শৃঙ্খলা মানতে বাধ্য । এই আত্মসমর্পনের নামই ইসলাম । মানুষ বাদে অন্যদের জন্য এই আত্মসমর্পন বাধ্যতামূলক । "মানুষ" এর কিছু অংশকে কিছুটা স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে স্রষ্টার সিষ্টেমের প্রতি অনুগত হবে কি হবে না । [পোষ্টের সাথে অপ্রাসঙ্গিক কথাবার্তা ]
২৬ ।০১ লা আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:১৯
রাজর্ষী বলেছেন: "আকাশে(!) চাঁদ আছে বিশ্বাস করে চাঁদের দেশে যাওয়ার প্রস্তুতি নেয়া যায় ।" এটা কোন উদাহরন হয়নি।
।০২ রা আগস্ট, ২০০৮ রাত ১২:৩২
বিবেক সত্যি বলেছেন: বুঝলামনা । কেন হবে না ? অন্ধ ব্যাক্তি ছাড়া আর সবাই তো চাঁদকে দেখতে পায় । এখন কেউ যদি এই অকাট্য সত্যকে অস্বীকার করে বলে , না আমি দেখছি না, তাহলে কি আর করা !
২৭ ।০১ লা আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৩৭
প্রশ্নোত্তর বলেছেন: ভাইজান এইসব কৃশ্চানগো লাইনের পাগলামী বন্ধ করেন। খাসী দিয়া তো আর হালচাষ হয় না।
।০২ রা আগস্ট, ২০০৮ রাত ১২:৪০
বিবেক সত্যি বলেছেন: বিবর্তিত হইয়া আপনে নাকি হালচাষে সক্ষম প্রাণীতে পরিনত হইসেন .. লোকে বলে
২৮ ।০২ রা আগস্ট, ২০০৮ রাত ১:০১
নুর3ডিইডি বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন বিবেক সত্যি ভাই, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। এবং (+)
।০২ রা আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:১২
বিবেক সত্যি বলেছেন: নুর ভাই থ্যাঙ্কুশ আছেন কেমন ...
২৯ ।০২ রা আগস্ট, ২০০৮ ভোর ৪:৫৬
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: মন্তব্য পড়ে মজা পাইলাম।
।০২ রা আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:১৬
বিবেক সত্যি বলেছেন: কয়েকটা "সেইরকম" নিক পোষ্টে আসছিলো বলে কাটখোট্টা এধরনের পোষ্টেও কিছু হাসাহাসি করার সুযোগ পাচ্ছি । ভালো ই
৩০ ।০২ রা আগস্ট, ২০০৮ ভোর ৬:৪৩
বন্ধনহীন বলেছেন: আমার মনে হলো, এই পোস্টটির মাধ্যমে ইসলামকে অপমান করা হলো। পদার্থবিদ্যার কতগুলো সুত্র অপ্রাসংগিকভাবে উল্লেখ করে, আপনি কি প্রমান করতে চেয়েছেন, খোদাই জানে। মুমিন অর্থ বিশ্বাসী, এর অর্থ বিজ্ঞানের ছাত্র নয়। ধর্মে বড়জোড় দর্শন আসতে পারে, বিজ্ঞান নয়। এভাবে আপনারা কেন ইসলামকে হাস্যকর করে তুলেন, আমি বুঝি না। বলুন তো আপনার নিচের এই কথাগুলো সাথে মিরাজের কি সম্পর্ক?: ১। পরস্পরের সাপেক্ষে ধ্রুববেগে ধাবমান সকল রেফারেন্স ফ্রেমে পদার্থ বিজ্ঞানের যে কোন সূত্র একই রকম সমীকরণ দ্বারা প্রকাশ করা যায়। ২। শূণ্যস্থানে বা বায়ু মাধ্যমে আলোর বেগ ধ্রুব এবং এ বেগ আলোর উৎস ও পর্যবেক্ষকের আপেক্ষিক বেগের ওপর নির্ভরশীল না । ৩। একই বস্তুর ডাইমেনশন (দৈর্ঘ্য..উচ্চতা..) গুলো দুটি ভিন্ন গতিতে গতিশীল স্থান থেকে মাপলে ভিন্ন ভিন্ন পাওয়া যাবে । ৪। বস্তু গতিশীল হলে এর ভর বৃদ্ধি পায়। ৫। ভর আর শক্তি একই সত্তার ভিন্ন রূপ এবং রূপান্তরযোগ্য ৬। আলোর গতির সমান গতিতে চললেই সময় স্থির হয়ে যাবে খুব সহজে । তখন সময়কে ধরে রেখে যতখানি ইচ্ছা কাজ করে নেয়া সম্ভব । - এটা যে ভুল বললেন, সে খেয়াল কি আপনার আছে? ত্রিমাত্রিক কোন বস্ত্তর পক্ষে আলোর গতিতে চললে সময় স্থির হবে ঔ বস্তুর অবস্থান সাপেক্ষে। ধরা যাক, আপনি আলোর বেগে ৮ মিনিট ভ্রমন করে সূর্যে পৌঁছলেন। এই আট মিনিট আপনার কাছে মনে হবে পৃথিবীর সময় স্থির হয়ে আছে। এখন যদি আপনি পৃথিবীর দিকে একইভাবে রওয়ানা হন - পৃথিবীর সময়কে দেখবেন ফাস্ট-ফরওয়ার্ড করা কোন ছবির মতো। এর মানে, সময়কে খুবই দ্রুত দেখবেন। আপনার ভ্রমনের সময়টা যদি একটু বেশি হয়, আপনার ছোট ভাই আপনার বড়ভাই হয়ে যাবে (যদি বেঁচে থাকে।) যাইহোক, মিরাজ প্রমান করতে বিজ্ঞানের সুত্র ধার করতে চাইলেন। আবার যখন খাটে না, তখন মিরাকল বলে চালালেন। ব্যপারটা ছাগলীয় হয়ে গেল না? খোদায় আর কোরানে যদি বিশ্বাস থাকে, বিজ্ঞান নিয়ে অস্বস্থিতে থাকার দরকার কি? রাসুল্লাহ (সাঃ) নিজেকে সবসময় মানুষ দাবী করেছেন। একজন মানুষ ভুমি থেকে ১০০ কি.মি উপরে উঠলেই, তার বেচে থাকার কথা নয়। সুতরাং বুঝতেই পারছেন - যা হয়েছিল, সবই সর্বশক্তিমান খোদার ইচ্ছায়, তা আপনি আইনস্টাইন নয়, (উইটেনের) এম-থিওরী দিয়েও প্রমান করতে পারবেন না। মিরাজ বিশ্বাস করার জিনিস, প্রমান করার নয়। যদি আপনার ঈমানে সমস্যা হয় (মনে হচ্ছে আপনি বিশ্বাসের জন্য বিজ্ঞানের আশ্রয় খোঁজছেন), তবে তওবা করে আবার কালেমা পড়ে নিন। আমার মনে হয়, আপনি পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র নন। তা না হলে এভাবে উদ্ভট কিছু লিখে বসতেন না।
।০২ রা আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:০৩
বিবেক সত্যি বলেছেন: হয়তোবা ইসলামকে অপমান করার অনেক চেষ্টা করছি ! কিন্তু পারি নাই । যদি পারতাম, তাহলে অন্তত কোরানের আয়াত বিকৃতকারী বন্ধনহীনের কাছ থেকে বাহবা পাওয়া যেত আর বিশ্বাসী লোকজন বিজ্ঞানের ছাত্র হইতে পারবে না, এমন উদ্ভট কথা আপনার মত লোকজনের মাথায় আসতেই পারে । অবাক হলাম না ... যে বিষয়গুলোর সাথে মিরাজের সম্পর্ক নিয়ে আপনি সন্দেহ প্রকাশ করলেন, তা আপনার এতখানি টাইপ করার পরিশ্রমকে ই মাটি করে দিলো ! অন্তত এটুকুন বোঝা উচিত ছিলো, যে swi ব্লগের সবাই আপনার মত বিদগ্ধ পদার্থবিদ না ! পুরো পোষ্ট টা জুড়ে রিলেটিভিটি থিওরী বোঝার চেষ্টা করা হলো, আর আপনি বুঝতেই পারলেন না পোষ্টে ওই থিওরী সম্পর্কিত কথাগুলি বলার কি দরকার ছিলো ... আপনি সূর্যে পৌছুতে ৮ মিনিট সময় লাগাচ্ছেন । কারন লরেন্জ কন্ট্রাকশনের কথা আপনি মনে রাখতে পারেন নি । এই ব্যাপারটা মনে রাখতে পারলে আরেকটু দ্রুত গিয়ে সূর্যমামাকে দেখে আসতে পারতেন । আশা করি পরবর্তী ট্রিপে এটা মনে রাখবেন । রাজর্ষীকে দেয়া কমেন্ট টা আবার ও লিখতে হলো । “ইসলাম নিজেকে বিজ্ঞান দিয়ে প্রমান করার অপেক্ষায় নেই । তার আওতাধীন অসংখ্য উপাদানের একটা গুরুত্বপূর্ণ উপাদান বিজ্ঞান কে বুঝতে পারলে ইসলামকেও বোঝা সহয- এটুকুই ... " আমি যে কথা বারবার স্বীকার করে নিচ্ছি, তার উল্টো কথাগুলোই আপনারা আমার ওপর চাপাতে চাচ্ছেন । আমি কখনই আইনস্টাইনের থিওরী দিয়ে মিরাজকে প্রমান করার চেষ্টা করছি না । ত্রিভুজকে দেয়া কমেন্টটাও আবার দেখাচ্ছি । এটা আপনার জন্য নয় । আপনাদের অহেতুক দোষারোপে আমার শুভাকাঙ্খী কেউ যদি আমাকে ভুল বুঝে থাকে তাদের জন্য ... “... ... ...নবী রাসুলদের ক্ষেত্রে আমরা যে মিরাকল (মু'জেজা) শব্দটি ব্যবহার করি সেই শব্দটি আর পৃথিবীর আর দশটি সাধারন অলৌকিকতা বোঝাতে ব্যবহার করা মিরাকল শব্দের মধ্যে আমি পার্থক্য করতে চাই.. ... .... ...... এজন্যই পোষ্টের শুরুটা ওরকম হয়েছিলো । শ্রেষ্ঠ রাসুল মুহাম্মদ সা এর মি'রাজ কে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দিয়ে পুরোটুকু আয়ত্ব করে ফেলবো, এমন দুঃসাহস আমি করতে চাইনা ।” “একজন মানুষ ভুমি থেকে ১০০ কি.মি উপরে উঠলেই, তার বেচে থাকার কথা নয়।” আপনার এই কথাটা শুনে হো হো হো করে হাসতে ইচ্ছা হচ্ছিলো । কিন্তু রুমমেটরা কি মনে করবে; ভেবে, নিজেকে সামলালাম .. ওহ, আমার ঈমান নিয়ে দুঃশ্চিন্তা প্রকাশ করায় আপনার প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা । এইমাত্র আরেকবার কালেমায়ে তাইয়্যেবা মনে মনে আওড়ালাম
৩১ ।০২ রা আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:০১
বিগব্যাং বলেছেন: আমিও এই ছবির তাতপর্য বুজার চেষ্টা কচ্চি...দউয়া কইরা হেল্প কইরেন...
।০২ রা আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:১১
বিবেক সত্যি বলেছেন: তোমার বিরুদ্ধে রিপোর্ট করার কথা ভুল করে একবার মাথায় আসছিলো । " ......." এর কাছে .... ডের বিরুদ্ধে রিপোর্ট করার কোন মানে নেই ভেবেই জাষ্ট ব্লক করা হলো ।
৩২ ।০২ রা আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৯:১৯
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: অনেক মন্তব্য জমে গেছে। এবার তোমার জবাব দেবার পালা।
।০২ রা আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:২৫
বিবেক সত্যি বলেছেন: খুব কম জানি । ভেবেছিলাম "বোঝার চেষ্টা করছি...." এর কারনে এ ব্যাপারটা নিয়ে আরো বিস্তৃত তথ্য নিয়ে আসবে কেউ...
৩৩ ।০২ রা আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৫:২৭
বন্ধনহীন বলেছেন: সমালোচনা অনেকেই পছন্দ করেন না। ধরে নিচ্ছি, আপনারও পছন্দ হয়নি। প্রথমতঃ বলে নেই - মিরাজ সম্পর্কে আমার কোনো সন্দেহ নেই। খোদা যাই চান, তাই সম্ভব। বিজ্ঞান দিয়ে এর ব্যাখ্যা সম্ভব নয়। আপনার প্রতিমন্তব্যে প্রচন্ড অবজ্ঞা দেখতে পেলাম। একজন মুমিনের এই গুন থাকা উচিত কিনা, এ নিয়ে আমার সন্দেহ আছে। যাইহোক, আপনার বক্তব্য কিছু আপত্তি আছে এবং আছে দ্বিমত। ১। বন্ধনহীন কোরানের আয়াত বিকৃত করেছে প্রমান দিন, যদি আপনি সত্যবাদী হয়ে থাকেন। এর আগে বিকৃতি, অনুসরণ, অনুকরণ - তিনটি শব্দের প্রয়োগিক অর্থ জেনে নিন। ২। মিরাজ সংক্রান্ত পোস্টে রিলেটীভিটি বুঝার দরকার হতো, যদি রিলেটীভিটির মাধ্যমে মিরাজ প্রমান করা যেত। বলুন এটা কি সম্ভব? ৩। আমি "৮ মিনিট" সময়টা পৃথিবীর রেফারেন্সে বলেছি, কারণ প্রশ্নটা হচ্ছে কিভাবে "সময় স্থির প্রতিয়মান হবে। লরেন্জ কন্ট্রাকশনের কথা বলে আপনি আবার প্রমান করলেন এ ব্যপারে আপনার অবস্থান। ৪। ভূমি থেকে ১০০ কি.মি উপরে বায়ুর তাপমাত্রা, চাপ ও মানুষের প্রয়োজনীয় বায়ু উপাদানের (গ্যাস) ঘনত্ব এবং আয়নাইজড পার্টিকলের উপস্থিতির কথা বিবেচনায় আনুন। এবার বলুন - স্বাভাবিক অবস্থায় (কোন সাপোর্ট) আপনি কতক্ষন বেচে থাকবেন, যদি আপনি মানুষ হউন। এব্যপারে আপনার হাসির শানে নজুল বুঝলাম না। বোকা অনেক কারণে হাসে। আপনি তো আর বোকা নন। আমি নিজেকে কোন পদার্থবিদ মনে করি না। প্রয়োগিক পদার্থবিদ্যা উপর পড়াশুনা শেষ করার পরও নিজেকে এখনো ছাত্রই ভাবতেই ভালো লাগে।
।০২ রা আগস্ট, ২০০৮ রাত ৯:১৩
বিবেক সত্যি বলেছেন: প্রতিমন্তব্যে প্রচন্ড অবজ্ঞা মনে হওয়ার কারন আছে মন্তব্যে যেমনটা ছিলো তার প্রতিমন্তব্যে সেরকম ই হয়তো আশা করছিলেন । তাই স্পষ্টভাবে চোখে পড়ছে ব্যাপারটা । ভাগ্য ভালো, লুকারকে যেমন ডাইরেক্ট বলছিলাম, সেরকম ডাইরেক্ট বলি নাই ... আপনার মিরাজ নিয়া কোন সন্দেহ নাই এমনভাবে ফলাও করে বলতেছেন, যেন মনে হয় আমার অনেক সন্দেহ ??? শোনেন, আল্লাহ যা চান তাই করতে পারেন, তাই বইলা আল্লাহ একটা মানুষেরে “তুই মইরা যা” বইলা মৃত্যু দেন না । সিষ্টেমিটেকভাবে কাজটা করিয়ে নেন । মিরাজের স্টেপগুলো একেবারে আইনস্টাইনের ধরে ফেলা রিলেটিভিটি থিওরী অনুযায়ী হয়েছে এমনটা ভাবার ও কারন নাই । ওই ব্যাপারটা বুঝতে পারলে মিরাজ সাধারন মানুষেরা ও বুঝতে পারে- ব্যাপার এটুকুই । এক কথা বারবার বলতে হয়- !!! ও আচ্ছা, সেই সাথে সভ্যতার দুশমন নাস্তিকদের প্রলাপ ও থামিয়ে দেয়া যায় । প্রমান দিতে কইলেন, আবার সাথে শর্ত লাগাইলেন !! বিকৃতির অর্থ কার কাছ থেকে শিখবো - বিকৃতকারীর কাছ থেকে ? আপনি শিখাবেন ? আপনার থেকে তো শিখবো না । কোরানের আয়াত নিয়ে অসভ্য স্যাটায়ার করার দুঃসাহস করাটা আপনি না বুঝে করেছেন কিনা জানিনা ... মিরাজ সংক্রান্ত পোষ্টে রিলেটিভিটি বোঝার দরকার হতো কি হতো না... এর জবাবে কি আর বলা যায় । একটা প্রচলিত কমেন্ট ছিলো - বললাম না । এত কথা বলার পরেও যদি এরকম বিরক্তিকর জবাব দেয়া প্রশ্ন রিপিট হয়.. কি আর করা.. !! ৮ মিনিটের কথা আপনে যে রেফারেন্সেই বলেন , লরেন্জ কন্ট্রাকশনের প্রয়োগ হলে ৮ মিনিট আর ৮ মিনিট থাকে না । কারন এটা দৈর্ঘ্য কমিয়ে ফেলে । বাস্তবতা হলো, লরেন্জ কন্ট্রাকশনের প্রয়োগ স্বাভাবিক অবস্থায় কেউ দেখাতে পারে নি । তাই হয়তো ব্যাপারটা কেবল ত্বত্বের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়েছে । বুঝতে সমস্যা হতে ই পারে । রাসূলের মি’রাজে এটাই ঘটেছিলো, তাও বলছি না । যেটা বোঝাতে চাচ্ছি , দৈর্ঘ্য ছোট হয়ে যাওয়ার মত এমন অদ্ভূত ব্যাপার যদি পৃথিবীর বিজ্ঞান মেনে নিতে পারে,সব বিজ্ঞানীদের জ্ঞানদাতা স্রষ্টার পক্ষে এর চেয়ে মহা ঘটনা কেন কোন এক সিষ্টেম বা সূত্রের মধ্য দিয়েই ঘটানো সম্ভব হবে না !!! এবং সেটা রিলেটিভিটি থিওরীর ই কোন আপগ্রেডেড ভার্সন হতে সমস্যাটা কোথায় ? মোমের পাখা গলে গিয়ে মারা পড়া ইকারুসের যুগে থাকলে ১০০ কিমি উপরে গিয়ে মরে যাওয়ার ব্যাপাটায় হাসতাম না । কিন্তু সমস্যা হলো ভ্যালেন্তিনা তেরেসকোভা আপারাও মহাশূণ্য ঘুইরা আসছে কয়েকদিন আগে । তাই হাসি পাইছিলো, ছরি
৩৪ ।০২ রা আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮
বন্ধনহীন বলেছেন: (কোন সাপোর্ট ছাড়া)
।০২ রা আগস্ট, ২০০৮ রাত ৯:২৮
বিবেক সত্যি বলেছেন: হ ! এখন তো মনে হইতেছে আপনি পোষ্ট ই পড়েন নাই । অথবা পড়লেও নিছক ইয়ারকি করতেছেন । আরেকবার পড়েন । তাইলে বুঝবেন আমার বর্ণনাতেই কতখানি পূর্বপ্রস্তুতির কথা এসেছে ...
৩৫ ।০২ রা আগস্ট, ২০০৮ রাত ৯:২৬
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: একটা কথা ঠিক। বিজ্ঞান মিরাজকে সাপোর্ট করল কি করল না, তাতে কিছু এসে যায় না আমার। আমি মিরাজকে বিশ্বাস করেছি। প্রথম যিনি মিরাজে বিশ্বাস করেছিলেন তিনি হলেন আবু বকর (রা) (আমার যতদূর মনে পড়ে)
।০২ রা আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:০৬
বিবেক সত্যি বলেছেন: অবশ্যই !! সব কথার শুরু ও শেষ এইটা । কথা হলো, ইসলামের এমন কোন নির্দেশনা নেই বা এমন কোন ঐতিহ্যের কথা নেই যা বিজ্ঞান অসমর্থিত । সমস্যাটা মাঝে মধ্যে বিজ্ঞান নিজেই করে ফেলে । কারন সে নিজেকে পাল্টায় । একারনে, বিজ্ঞান কখন-ই ইসলামকে প্রমাণ করার জন্য নয় । শুধুমাত্র বোঝার জন্য । আর হ্যা, আবুবকর রা ঐদিন থেকেই সিদ্দীক...
৩৬ ।০৩ রা আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৯:৩৪
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: আবু বকর (রা) এর সিদ্দিক হবার এই ঘটনাটি মন ছুয়ে যায়। প্রথমবার শুনেই তিনি একবারও চিন্তা না করে বিশ্বাস করেন।
।০৬ ই আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৫:২২
বিবেক সত্যি বলেছেন: আবুবকর রা সম্পর্কে রাসুল সা এর মূল্যায়ণ, "আমি যাকেই ইসলামের দাওয়াত দিয়েছি, একমাত্র আবুবকর ছাড়া প্রত্যেকের মাঝে কিছু না কিছু দ্বিধার ভাব লক্ষ্য করেছি " মি'রাজের রাত্রের পরদিন সকালবেলা লোকজন আবুবকর রা এর কাছে গিয়ে বলতেছিলো, "আবুবকর , তোমার বন্ধুকে তুমি বিশ্বাস কর ? সে বলেছে, সে নাকি গতরাতে বাইতুল মাকদাসে গিয়েছে, সেখানে সে নামাজ পড়েছে অতঃপর মক্কায় ফিরে এসেছে । " আবুবকর রা বললেন, তোমরা কি তাকে অবিশ্বাস কর ? তারা বললো, হ্যা, ঐতো মসজিদে বসে লোকজন একথাই বলছে । আবুবকর রা বললেন, আল্লাহর কসম, তিনি যদি একথা বলে থাকেন তাহলে সত্য কথাই বলেছেন .. .. .. .. এবার তিনি রাসুল সা এর কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করলেন... রাসুল সা এর উত্তর শুনে বল্লেন, "আপনি ঠিকই বলেছেন । আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি , আপনি নিঃসন্দেহে আল্লাহর রাসুল" এরপরই সেই পরম পাওয়া, চিরস্থায়ী স্বীকৃতি; রাসুল সা বললেন, "হে আবুবকর, তুমি সিদ্দীক !!!! "
৩৭ ।০৫ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:৫৯
তামো ব্লগ বলেছেন: +
।০৬ ই আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৫:২৫
বিবেক সত্যি বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ ।
৩৮ ।০৫ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৪৪
চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন: চমৎকার ব্যাখ্যা করেছেন..........ভালো লাগা জানাই শুভেচ্ছা
।০৬ ই আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৫:৩৫
বিবেক সত্যি বলেছেন: অপরিসীম প্রতিশুভেচ্ছা
৩৯ ।০৬ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৭
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: আবু বকরের (রা) ঘটনাটি মনে করানোর জন্য ধন্যবাদ।
।০৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১১:১৯
বিবেক সত্যি বলেছেন: আপনি আলাদাভাবে ফোকাস করেছিলেন বলেই...
৪০ ।০৭ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:৩১
মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: অনেক দেরি হয়ে গেলো , প্রিয় +
।০৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১১:২২
বিবেক সত্যি বলেছেন: লেখাটার ওপর ভরসা বাড়লো ...
৪১ ।০৭ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৪৭
সোনার বাংলা বলেছেন: প্রিয় পোস্টে নিয়ে..... ধন্যবাদ। অনেক ভালো লেখা।
।০৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১১:২৩
বিবেক সত্যি বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ...
৪২ ।০৭ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৫৩
প্রশ্নোত্তর বলেছেন: শোনেন, আল্লাহ যা চান তাই করতে পারেন, তাই বইলা আল্লাহ একটা মানুষেরে “তুই মইরা যা” বইলা মৃত্যু দেন না । সিষ্টেমিটেকভাবে কাজটা করিয়ে নেন ।
।০৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১১:২৫
বিবেক সত্যি বলেছেন: মাঝখান থেকে খাবলা দিয়া এক লাইন তুইলা দিয়া কি বুঝাইতে চাইলেন ?
৪৩ ।০৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: আমিও প্রশ্নোত্তরের কথা বুঝলাম না।
৪৪ ।১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১০:১৫
অনাহুত আগন্তুক বলেছেন: আমার কাছে বন্ধনহীনের যুক্তিগুলো গ্রহনযোগ্য মনে হচ্ছিল। আর বিবেক সত্যির কথাগুলো শোনাচ্ছিল অল্প বিদ্যা নিয়ে একগুঁয়ে একটা মানুষের মত। পুরো ব্যাপারটা ভীষণ জগাখিচুরি হয়ে গেল। কোন দরকার ছিল না।
৪৫ ।১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:৪৮
বিবেক সত্যি বলেছেন: তা-যা বলেছেন । একদমমম ঠিক অল্পবিদ্যা নিয়ে একজন বিদগ্ধ পদার্থবিদের তারছিড়া প্রশ্নের জবাব একগুঁয়েমি ছাড়া ক্যামনে দেই বলেন
৪৬ ।১৬ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৯:০৯
মারুফ আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ...কিছুক্ষন ভাবার সুযোগ করে দেয়ার জন্য। আমি মনে করি জানতে চাওয়াতে কোন দোষ নাই।মানুষ যদি জানতে না চাইতো তাহলে কিছুই আবিষ্কার হতো না। আরো বেশি তথ্য পেলে খুশি হতাম। +++++++
।২১ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ২:০২
বিবেক সত্যি বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ অনেক...
৪৭ ।১৯ শে আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৩:০৬
আরিফুল হোসেন তুহিন বলেছেন: একেই বলে অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী!!! হায়রে মানুষের অন্ধতার শেষ কবে হবে? ভাই প্রথম কথা.... জে জিনিসটা মেলাতে পারছেন সেটা মিলাচ্ছেন আর যেটা পারছেন না সেটা বলছেন অলৌকিক!!! হাসি পায় আজকাল। মেরাজ নিয়ে আমি একটা পোস্ট দিয়েছিলাম ,ইচ্ছা হলে দেখতে পারেন Click This Link আর জেনারেল রিলেটিভিটির প্রাথমিক ব্যাপার ১৯১৫ তে বেড়িয়েছিল। ফিল্ড ইকুয়েশন গুলো একটু দেরীতে । আর কেনো স্পেশালটা আগে আসল?কারন জেনারেল টা স্পেশালটার সাধারনীকরন ।পারলে আইনস্টাইনের রিলেটিভিটি নামের বইটা পড়ে নেবেন।বইটাতে ন্যুনতম গানিতিক কলা কৌশল ব্যাবহার করা হয়েছে। আর এলমে যদি কুলায় তাহলে আইস্টাইনের "মিনিং অফ রিলেটিভিটি " পড়বেন।অবশ্য বেশ কঠিন লাগবে।জেনারেল রিলেটিভিটি বিশ্বের কোথাও আন্ডার গ্র্যাডে পড়ানো হয় না।নন ইউক্লিডিয়ান জিওমেট্রির প্রয়োগ থাকায় পদার্থবিজ্ঞানের কঠিনতম বিষয় এটি।এমনকি কোয়ান্টাম মেকানিক্স থেকেও।আর পারলে স্টফেন ওয়ানবার্গের গ্র্যাভিটেশন এবং কসমোলজির পাতা উল্টাবেন। শেষে, ভাই স্পেশাল রিলেটিভিটি কেবলমাত্র জড় প্রসঙ্গকাঠামো সাপেক্ষে ভ্যালিড থাকবে। মেরাজের জন্যে বেশ কয়েকবার নবীজির আ্যাক্সিলিরেশনের দরকার হবার কথা।সেক্ষেত্রে স্পেশাল থিওরী আর ভ্যালিড থাকবে না।
৪৮ ।১৯ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ৮:১৪
বিবেক সত্যি বলেছেন: হাসতে থাকেন .. তবে আফসোস করে লাভ নাই । "মানুষের অন্ধতা " কোনদিন শেষ হবে বলে তো মনে হচ্ছেনা । যতদিন না অন্ত:ত নিজেকে অন্ধকারের আবর্ত থেকে বের করে আনতে পারছেন ! অতিরিক্ত কনফিডেন্স অনেক সময় অনেককে দিয়ে অনেক ভুল কথা বলিয়ে ফেলে । তাই এই জিনিসটা ভালো না । বিশেষ করে তাদের জন্য তো একেবারেই ভালো না যাদের বিশ্বাসের ব্যাকগ্রাউন্ড নাই । এ্যাবসলিউট ট্রুথ / পরম সত্য যারা জানেনা ... আপনার পোষ্টটা পড়সি । যা মনে হইলো, এই পোষ্টে আসার আগে নিজের পোষ্টটা আরেকবার পইড়া আইসা এইটা আর পুরাপুরি পড়ার ইচ্ছা পান নাই । সেই আবহ নিয়া লেকচার শুরু করছেন ... প্রথম কথা হইলো, আমি পোষ্ট লিখছি আমার মত বাংলা জানা লোকজনের জন্য বাংলাতে । যেটা অতিরিক্ত বিদ্যাঅলা কয়েকজনের আপত্তির কারন বলে মনে হচ্ছে ! হয়তো নেট ঘেটে ইংরাজী বা অঙ্কের কিছু কঠিন রাশিমালা পেষ্ট করে দিতে পারলে তাদের সন্তোষ অর্জন করা যেত... যা বলছিলাম, পোষ্টের শিরোনাম দাবী করে, পোষ্টের বক্তব্য বুঝতে হলে সবগুলো মন্তব্যের ওপর অন্ত:ত চোখ বুলানো দরকার । যে মৌলিক কথা বারবার বলতে হয়েছে , বিজ্ঞান দিয়ে ইসলামকে প্রমান করার চেষ্টা-ও কখনো করার সুযোগ নেই । কখনো করাও হয় নি । তারপরও কিছু মুখস্ত বুলি বারবার আরোপ করা হচ্ছে ... বিজ্ঞান বুঝলে ইসলাম বোঝা সহজ । এর বেশি কিছু না । আইনস্ট্যাইনের থিওরী মিরাজের ঘটনাকে প্রমান করেনা, বুঝতে সহায়তা করে ... অবাস্তব-অসম্ভব-কল্পকাহিনী বলে উড়িয়ে দেয়ার প্রচেষ্টাকে চপেটাঘাত করে..... এই মৌলিক কনসেপ্ট আবারো উল্ল্যেখ করে দিলাম ... রিলেটিভিটি থিওরী মিরাজের যতটুকু বুঝাতে সক্ষম ততটুকুও অলৌকিক, যতটুকু বোঝাতে সক্ষম না, সেটুকুও অলৌকিক... হয়তো নতুন কোনো থিওরী এসে বাকিটুকুর আরো কিছুটা বুঝিয়ে দেবে... তারপরও মিরাজ অলৌকিক... কিন্তু অসম্ভব বলার সুযোগ কখন ই হবে না ... মিরাজকে মিথ্যা বলার সুযোগও বিজ্ঞান কখোনোই করে দেবে না... বিজ্ঞানীর মন্তব্যের ওপর বিজ্ঞান নির্ভরশীল না । মি'রাজ নিয়ে কথা বলার আরেকটা প্রাথমিক শর্ত হচ্ছে, মি'রাজকে মেরাজ না বলে মি'রাজ বলতে জানতে হবে ...
৪৯ ।২০ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১২:৩৭
আরিফুল হোসেন তুহিন বলেছেন: তাহলে মিরাজকে পুরোপুরি অলৌকিক বলতে অসুবিধা কি আপনার? আমি আস্তিক মানুষ ভাই,তাই এটা অলৌকিক সেটা মানতে আমার কোনো অসুবিধা নাই। বিজ্ঞানের সাথে মেলাতে চাইলে সম্পুর্নটা মেলাতে হবে,আর প্রয়োজনটা কোথায় সেটা বুঝতে পারছি না।বিজ্ঞানের কিছু অংশের সাথে ধর্মের কিছু অংশ মেলাতে পারলে কার লাভ হল? একটা উদাহরন দেই এই ধরনের প্রচেষ্টার ক্ষতিকর দিকগুলোর ব্যাপারে? অনেক বোদ্ধা(!!) বলেন তারা নাকি কুরআনে বিগ ব্যাং খুজে পেয়েছেন। এই ব্যাপারে যে বিগ ব্যাং এর কথা তারা বলেন সেটা অবশ্য ষাটের দশকের তত্বটি।পরবর্তীতে এই তত্ব্বের অনেক পরিবর্তন এসেছে। এখন ইউনিফাইড স্ট্রীং থিওরী(এম থিওরী) তে বিগ ব্যাং এর ব্যাখ্যা অন্যরকম।তখন যারা আগের থিওরীটিকে খুজে পেয়েছিলেন তারা আসলে কার ক্ষতি করলেন?বিজ্ঞানের না ধর্মের?
।২১ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১:৫৮
বিবেক সত্যি বলেছেন: যতটুকু + ততটুকু = সবটুকু , ঠিক কিনা ? আপনার কমেন্টের আগের কমেন্টের শেষ প্যারাটা কিন্তু এটা নিয়েই লেখা হইছিলো, তবুও একই ভুল করলেন । মি'রাজ অলৌকিক কিন্তু যাদু না ! মি'রাজ অলৌকিক, কিন্তু অসম্ভব না ! মি'রাজ অলৌকিক-কিন্তু সেই অলৌকিকতা অবৈজ্ঞানিক না ! মানুষ তাকে ব্যাখ্যা করতে না পারলে সেটা মানুষের দুর্বলতা- বিজ্ঞান তাকে ব্যাখা করতে না পারলে সেটা বিজ্ঞানের দুর্বলতা... রাইট ব্রাদার্সের আকাশে ভাসার অভিজ্ঞতা অর্জনের পূর্ব মুহুর্ত পর্যন্ত আকাশে ওড়াটাও হয়তো অসম্ভব অলৌকিকতা ছিলো... স্পেল বাইন্ডারের প্যারালাল ওয়াল্র্ডে আজ দেখলাম বাঁশির শব্দকেও তারা অলৌকিক মনে করতেছে... "মেলানো" শব্দটা খুব দুর্বল একটা শব্দ । এরকম শব্দ ব্যবহার না করলে খুশি হই ! বিজ্ঞানের সাথে ইসলামের পুরো মিল করার খায়েশ জাগার কোন কারন নাই ! আগেও বলেছি, ইসলামের সুবিস্তৃত ক্ষেত্রের একটা গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু অতি সামান্য উপাদান হলো বিজ্ঞান । পুকুরের বাইরে যাবার ক্ষমতা দেয়া হয়নি যেই মাছকে, সে যদি পুকুড় পাড়ের তালগাছটার ব্যাসার্ধ কিংবা গাছটার উপাদান বিশ্লেষণ করে মন্তব্য করার চেষ্টা করে, সেই মন্তব্য ঐ তালগাছের সাথে পুরোপুরি মিলবেনা কখনো , সেটাই স্বাভাবিক । বিজ্ঞানের অবস্থান ওর মতই ! তবে বিজ্ঞান আরো অনেক বেশি স্মার্ট কুরআন হলো পৃথিবীর জন্য সর্বশেষ খোদায়ী দিক নির্দেশনা । কুরআনের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কিত একটা কথা হলো, মানবসমাজের সর্বশেষ সময় পর্যন্ত আগত যেকোন বিষয়ের কথা কুরআনে বলে দেয়া আছে । ত্বত্ব আর প্রায়োগিক ব্যাপার স্যাপারের মধ্যে পার্থক্য করতে না চাইলে লোকজনকে অবজ্ঞা করে কথা বলার ইচ্ছা জাগতেই পারে মনে । মহাবিশ্বের সূচনাকালীন ঘটনা যদি বিগব্যাঙের মাধ্যমেই হয়ে থাকে, তবে কুরআনে তা খুজে পাবার যথাযথ কারন আছে । বিগব্যাঙ নামটা দিয়েছে মানুষ, কোরান দেয় নি । যেই ঘটনার মাধ্যমে প্রকৃতপক্ষে মহাবিশ্বের সূচনা হয়েছে, কুরআন সেটাকে উল্ল্যেখ করেছে, সেটাকে মানুষেরা বিগব্যাঙ বলুক, কালের পরিক্রমায় অন্য কোন নামেই অভিহিত করুক... !!! কিচ্ছু যায় আসে না... কুরআনে কোন বিষয়ের ই বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেয়া হয়নি, এটা একটা মুসলিম শিশু ও জানে । কুরআনে বলা হয়েছে নামাজ পড়তে হবে, নামাজের প্রায়োগিক ব্যাপারগুলি নিয়ে কুরআনে বলা হয় নি । বলা হয়েছে, ইমানদারদেরকে রাষ্ট্রক্ষমতা দিলে নামাজ কায়েম করবে, যাকাত আদায় করবে , সৎ কাজের আদেশ দেবে- অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখবে- কী আশ্চর্য - খুশিতে ডুগডুগি বাজানোর মত অবস্থা !!! মাত্র ৪ টা কাজ- !!! হাহ্... কুরআনে অবশ্যই বিগব্যাঙ বলেন বা স্প্যান্ডিং ইউনিভার্সের কথা বলেন.. বা আর যাই বলেন.. বলা আছে- যারা খুঁজে পেয়েছেন-তারা ঠিকি খুঁজে পেয়েছেন... সেই প্রাপ্ত মৌলিক ত্বত্বের সাথে বাস্তবতার ব্যাখ্যা যতক্ষণ-যতখানি মিলবে মানুষ ততটুকু গ্রহণ করবে- এটা মানুষের ব্যাপার...
৫০ ।২১ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১২:৪৪
মাইক্রোকাতার বলেছেন: বিবেক সত্য, আপনার এই বোঝার চেষ্টার মূল লেখাটা এখনো পড়তে পারলাম না, মন্তব্য পড়ে পড়েই টাইম শেষ করে ফেলছি। শো কেইস এ তুলে রাখলাম। ধন্যবাদ
।২১ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ২:০১
বিবেক সত্যি বলেছেন: মাইক্রোকাতার ভাই, শুভেচ্ছা স্বাগতম
৫১ ।২১ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৮:১৩
আরিফুল হোসেন তুহিন বলেছেন: এই খানেই তো সমস্য,কুরআনের যে অংশগুলোর সাথে বিগ ব্যাং মেলানো হচ্চে সে অংশগুলো তো একই থাকবে তাই না? এখন কাহিনী হচ্ছে এম থিওরীতে বিগ ব্যাং সুচনামুহুর্ত নয়।তাহলে বিস্ফোরন,প্রসারনের মত বিষয়গুলোকে সৃষ্টিমুহুর্তের সাথে জড়ানো যায় না।সেগুলো অনেক পরবর্তী ফেনোমেনন।যদি ঐ খুজে পাওয়া সত্য হয় তাহলে তাহলে কুরআনের ভুল হয়ে যায় কারন কুরআন বিস্ফোরন বা প্রসারন(দাবীকৃত) সৃষ্টিমুহুর্তের সাথে বলা আছে! আর আপনি আবারও বলছেন মিরাজ বিজ্ঞান দ্বারা সমর্থিত, ঠিক কোন কোন জায়গায়?সেই পুরাতন টুইন প্যারাডক্স মার্কা লজিক দেখাচ্ছেন,আরে ভাই ব্যাপারটাতো স্পেশাল রিলাটিভিটির আওতায় থাকেই না,আপনি একই যুক্তি দেখিয়েই যাচ্ছেন!! আপনি মনে হয় আমার পোস্ট টা ভালো করে পড়েননি।আরেকবার পড়ে আসুন।
৫২ ।২১ শে আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৫:০৬
বিবেক সত্যি বলেছেন: এইভাবে ভাবলে তো বিজ্ঞান নিজেই অকেজো হয়ে যায় । কোনো সময়ের বিজ্ঞান-ই পার্ফেক্ট ট না । কিন্তু তাই বলে সেই বিজ্ঞান ওই সময়ের চাহিদা মেটাতে অক্ষম না । ব্যাপারটা এভাবে দেখেন, ১=১ হলে ১০০=১০০ হবে । যেহেতু দেখা যাচ্ছে, ১=১ অতএব ১০০=১০০ কে অসম্ভব মনে করার কারন নাই । হয়তো ১ দিয়ে ১০০ কে ব্যাখ্যা করা সম্ভব নাও হতে পারে কিংবা ব্যাপারটা বোঝা বা বোঝানো বেশ কঠিন হয়ে পড়তে পারে .... ১=১ পরিবর্তিত হয়ে ১৫=১৫ হতে পারে কিন্তু ১৫=২৫ হওয়াটা কিছুটা অস্বাভাবিক ব্যাপার... সাধারনত ঘটেনা... দৈর্ঘ্য কমিয়ে ফেলা কিংবা সময়কে ছোট করে ফেলার মত অদ্ভুত ব্যাপার মানুষ বিজ্ঞানের দোহাই দিয়ে মেনে নিতে পারে । কিন্তু মানুষের আওতাধীন জ্ঞানের একটু বাইরের ঘটনাকে অবিশ্বাস্য/অসম্ভব বলে ঘোষণা দেয় নিল্র্লজ্জের মত ... !! যতক্ষণ পর্যন্ত রিলেটিভিটি থিওরী সর্বোচ্চ মানের নির্ভুল বিজ্ঞান বলে তার অস্তিত্ব বজায় রাখতে পারবে ততক্ষণ আমি মি'রাজের ঘটনাকে বোঝার জন্য রিলেটিভিটি থিওরীর আশ্রয় নেবো (জাষ্ট উদাহরণ) রিলেটিভিটি থিওরী যতদিন টিকে থাকবে- ততক্ষণ সময়ের পৃথিবীর জন্য সেটাই যথেষ্ট । আজকের পৃথিবীতে ১০০ বছর ভবিষ্যতের মানুষেরা বাস করেনা কিংবা ষাটের দশকেও আপনি আমি বাস করতাম না... এটা বললাম একারনে যে আগেই বলেছি, বিজ্ঞান দিয়ে আমি ইসলাম প্রমান করছি না । সহজবোধ্য করার চেষ্টা করছি নিজের কাছে... কুরআনে মহাবিশ্বের সৃষ্টিতত্ব সম্পর্কে ধারনা দেয়া আছে... ষাটের দশকের মানুষেরা তাকে বিগব্যাঙ বলে চিনবে... আপনি ভবিষ্যত দুনিয়ার জ্ঞানী মানুষ, আপনি তাকে অন্যনামে চিনবেন.. ব্যাপারটা এটুকুই... বিজ্ঞান কখনো কুরআনকে অতিক্রম করে যেতে পারবে না... ১৪০০ বছর পূর্বের পৃথিবীর জন্য যুদ্ধাস্ত্রের উদাহরন হিসেবে ঘোড়া তৈরী রাখতে বলা হয়েছে । শতাব্দীর পরিবর্তনের সাথে সেই ঘোড়া শব্দের ব্যাখ্যার পরিবর্তন হয়ে কখনো চাকাওয়ালা কামান বা কখনো পাখাওয়ালা জঙ্গীবিমান হতেই পারে । আরো ভবিষ্যতের জন্য রাষ্ট্রের নিরাপত্তার স্বার্থে ঘোড়া শব্দের ব্যাখ্যায় পারমানবিক ক্ষেপনাস্ত্র ও বলা হতে পারে... সুরা হাদীদের হাদীদ শব্দ কখনো লোহার তরবারী - আবার অন্য সময়ের জন্য অনুস্থিত আনবিক শক্তি... ইসলামে কোন স্থবিরতা নাই । প্রতিটি যুগের প্রয়োজন মেটানোর মত উদার সুযোগ আল্লাহ একবারেই দিয়ে দিয়েছেন... ধন্যবাদ আপনাকে...
৫৩ ।২২ শে আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৫:৩৫
আরিফুল হোসেন তুহিন বলেছেন: "দৈর্ঘ্য কমিয়ে ফেলা কিংবা সময়কে ছোট করে ফেলার মত অদ্ভুত ব্যাপার মানুষ বিজ্ঞানের দোহাই দিয়ে মেনে নিতে পারে " ভাই কোনটা অদ্ভুত ?এগুলো পর্যবেক্ষন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত সত্য, যেমন মেসন কণিকার পৃথিবীতে আসার কথা নয়,এর স্বল্প অর্ধায়ুর কারনে,কিন্তু টাইম ডায়ালেশনের কারনে মেসন কণিকা কে পৃথিবীতে ডিটেক্ট করা যায়। হ্যা দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টালে তত্বের আরও সাধারনীকরন করা যায়,তখন পূর্ববর্তী তত্বটি পরবর্তীটির আসন্নিকরন হয়ে থাকে থাকে, যেমন স্পেশাল রিলেটিভিটি জেনারেল রিলেটিভিটির আসন্নীকরন,নিউটনিয়ান মেকানিক্স রিলেটিভিটির,ইক্লিডিয়ান জিওমেট্রী নন ইউক্লিডিয়ান জিওমেট্রীর,এভাবে। এখানে মেনে নেয়ার কিছু নেই।কারন তত্ব নিরপেক্ষ বাস্তবতার অস্তিত্ব নেই।আমাদের স্বাভাবিক চেতনার কোনো মুল্য নেই বিশুদ্ধ বিজ্ঞানে ।ইলেক্ট্রনকে তরঙ্গ হিসাবে নিতে আমাদের অসুবিধা হতে পারে কিন্তু যখন ইলেক্ট্রন ডাবল স্লিটের মধ্য দিয়ে যাবার সময় ব্যতিচার প্রদর্শন করে তখন মানুষ কে জিজ্ঞাসা করবার দরকার থাকে না। বিজ্ঞানের অনেক তত্বই দৈনন্দিন অভিজ্ঞতার পরিপন্থী হতে পারে কিন্তু তাতে কিছু যায় আসে না।
৫৪ ।২৪ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৫২
শিট সুজি বলেছেন: আড়িপুল ভাই কেমন আছেন ? ভালই তো বিগ্গান কপচাইলেন । ভাই এতো জ্ঞান+ বিজ্ঞান নিয়ে ঘুমান কেমনে?
।৩০ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ৮:০৪
বিবেক সত্যি বলেছেন:
৫৫ ।২৯ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:১৬
আবূসামীহা বলেছেন: আগে মিস করেছি।+ পরে পড়ব।
।৩০ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ৮:০২
বিবেক সত্যি বলেছেন: ঠিক আছে .... (আপনি আবার লিখতে শুরু করেন, প্লিজ..)
৫৬ ।২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১:৫৩
আজাইরা আমি বলেছেন: বোরাক, রফরফ, মেরাজ শুনলে যায় বিগড়ে মেজাজ!
।২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৫১
বিবেক সত্যি বলেছেন: তাই ? আহারে ...
৫৭ ।১৮ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:২৯
জুলফিকার বলেছেন: এই বিষয়টি নিয়ে আমিও খুব ধন্দে থাকি। আপনার এই লেখাটি পরে আবার ভালো করে পড়ব বলে কপি করে নিলাম। ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন।
।২৮ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৪
বিবেক সত্যি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ.... এটা মনে রাখবেন যা আমি বারবার বলেছি ... ইসলাম নিজেকে বিজ্ঞান দিয়ে প্রমান করার অপেক্ষায় নেই । তার আওতাধীন অসংখ্য উপাদানের একটা গুরুত্বপূর্ণ উপাদান বিজ্ঞান কে বুঝতে পারলে ইসলামকেও বোঝা সহয......
৫৮ ।১৮ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৯
ইশতিয়াক অাহমেদ বলেছেন: হুমম...
।২৮ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৪১
বিবেক সত্যি বলেছেন: thnx
৫৯ ।২০ শে মে, ২০০৯ ভোর ৬:৪৩
সোহায়লা রিদওয়ান বলেছেন: আমারতো এই পোস্ট এ কিছু লিখা উচিত......... উচিত না ?
।২৮ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৪০
বিবেক সত্যি বলেছেন: ভয় পাইসি... ..হু..উসিত... লিখো আপা... আমার প্রতি এক্টু দয়া-মায়া রাইখা... ....
৬০ ।০৭ ই আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১২:৪২
ভাইটামিন বদি বলেছেন: আলোচনাটা ভাল লাগছে......এটলিস্ট গালাগালি মুক্ত!!!! এই ব্লগের অনেক ভাল আলোচনাই সো কলডৃ জ্ঞানীর (!!!) কারনে ভাল পরিনতি পায় না।।।। ধন্যবাদ সবাইকে।
।১২ ই আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:৩৬
বিবেক সত্যি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ।
৬১ ।১০ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:২০
রিপন উদ্দিন বলেছেন: আবূসামীহা বলেছেন: আগে মিস করেছি।+
।১৯ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১:২৭
বিবেক সত্যি বলেছেন: ধন্যবাদ.. ভালো থাকুন...
৬২ ।১১ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৫৮
রোজনামচা বলেছেন: আয় হায় ! দয়াল নবীর উম্মতের এই বেহাল দশা ! সতত পরিবর্তনীয় যে বিজ্ঞান তারে দিয়া বুঝতে চাওয়া হচ্ছে মিরাজ ! হে নবীশ বালক ! বিজ্ঞান কি কোনো জ্ঞানকান্ড, মানে ডিসিপ্লিন অব নলেজ ? তাতো নয়। বিশ্ববিদ্যা বা দুনিয়াবি ইলম হাসিলের পদ্ধতি মাত্র। এই পদ্ধতি-পক্রিয়া দিয়া তুমি নবীশ বালক বুঝতে চাইছো মিরাজ ! রাজ্জাক বলে ভ্রান্ত জ্ঞানে সেই বুঝতে চাও কেনে? হে আপন বিশ্বাস নিয়ে বিব্রত বালক ! তোমারও অনেক অনেক আগে এই বাংলায় অনেক সহজ মানুষেরা এই মিরাজ কে নিজের মরমের মধ্যে বুঝতে চেয়েছে, নিজেদের বুঝের মধ্যে আনতে চেয়েছে, মিরাজের অধরাকে ধরতে চেয়েছে। হে ভ্রান্তজ্ঞানী অথচ ভাবশুন্য বালক ! আল্লার কালামে বর্নিত মিরাজ আজ অতীত। ফলে, এই ঘটনা কেউ স্বীকার বা অস্বীকার করুক, সেটা বড়ো কথা নয়। কিন্তু এই যে ঘটনা এতকাল ধরে মানুষ তার অভিজ্ঞতার মধ্যে লালন করেছে, এই ঘটনার মধ্যে মানুষ নিজেদের একজনকে যে মিরাজে গেছে বলে স্থির করেছে, সেই ঘটনার তাৎপর্য কি? মর্তবা কি? কে কার সাথে সাক্ষাত করে মিরাজে ? কার সাথে কার সম্পর্ক ? এই সম্পর্ক জরুরি।
।১৯ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১:৩০
বিবেক সত্যি বলেছেন: অনেক কষ্ট করলেন বৃথাই। কিছুই বুঝিনাই । পোষ্টের মন্তব্যের জবাবগুলো পড়তে হবে আপনাকে । আমার আর ধৈর্য্য নাই এই পোষ্টে.. :-)
৬৩ ।৩০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৫০
সীমাহীন সমুদ্র বলেছেন: -মিরাজের যাত্রার দুটি অংশ ছিলো । প্রথমটি আনুভূমিক দ্বিতীয়টি উলম্ব ।
।০২ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:৩৭
বিবেক সত্যি বলেছেন:
।১২ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৮:৪৯
বিবেক সত্যি বলেছেন: ওই ! এইটা নিয়া নাকি ব্যাপক হাসাহাসি হইসে ?
৬৪ ।০২ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:৪৫
শেহাব বলেছেন: লেখাটি টেকনিক্যালি ভুল
।০২ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:৪৭
বিবেক সত্যি বলেছেন: ওকে..
৬৫ ।২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:০৯
শিব সত বলেছেন: ভাইজান রিলেটিভিটি নিয়া আপনি অনেক কিছুই জানেন, তবে এইডাও আপনার জানা উচিত ছিল যে আলোর গতি আমাদের অর্জন করা সম্ভব না কারন আলোর গতিতে কোন বস্তুর ভর অসীমে রুপান্তরিত হবে এইডাও আইনস্টাইনেরই কথা।
।১২ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:০৪
বিবেক সত্যি বলেছেন: ভাই, এইখানে আইন্সটাইনকে দিয়ে মিরাজকে 'প্রমান' করা হয়নাই। মিরাজ যে সম্ভব - শুধু সেটা বুঝানো হইসে । আপনি যদি কিছু অক্সিজেন আর হাইড্রোজেন কোথাও রেখে দেন, কেয়ামত পর্যন্ত অপেক্ষা করলেও সেটা পানিতে পরিনত হবেনা । পানি বানাতে হলে অনেকগুলো শর্ত পূরন করতে হবে । একটা নিদৃষ্ট তাপমাত্রার দরকার হবে, একটা সুনিদৃষ্ট প্রেসার দরকার হবে... একটা প্রসেসে যখন কোন বস্তুর ভর অসীম হয়ে যাচ্ছে, তখন সেটা ঠেকানোর জন্য সেখানে অন্য কোন কন্ডিশন আরোপ করা বা এপ্লাই করা স্রষ্টার পক্ষে কি খুব অসম্ভব ব্যাপার ? মনে করেন, কেউ চায় একটা মুখবন্ধ বীকারে অক্সিজেন আর হাইড্রোজেন সে সংরক্ষন করবে এমনভাবে যেন তা কোনদিন পানি হয়ে না যেতে পারে । এটা করা কি তার জন্য অবাস্তব কোন ব্যাপার ? সে যদি শুধু চাপের মাত্রাটা নিয়ন্ত্রণ করে, তাহলেই ব্যাপারটা একেবারেই সহজ হয়ে যায় । গ্যাসগুলো কখনোই পানি হতে পারবেনা । সর্বশক্তিমান স্রষ্টা ঠিক এরকম কোন গ্রহণযোগ্য-লজিকাল আর বাস্তবসম্মত পদ্ধতিতেই তার মিরাজকে সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা থেকে বাঁচিয়ে সফল করতে পারেন, তাইনা ? অবাস্তব অলৌকিকতার-ও দরকার হয়না । একটা ব্যপার অলৌকিক ততক্ষণ পর্যন্ত যতক্ষণ তার পদ্ধতি মানুষ বুঝতে পারেনা ।
৬৬ ।৩০ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:২২
স্বপ্নশিকারী বলেছেন: হেভীওয়েট নাস্তিকরা এই পোস্টে নাই কেন?
।১২ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:০৬
বিবেক সত্যি বলেছেন: সঙ্কীর্ণ চিন্তার বৃত্তের মধ্যে তারা হাঁসফাস করছে..
৬৭ ।০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০৬
রানা চৌধুরী বলেছেন: লুকার বলেছেন: মেরাজের অনেক পরে আইনস্টাইনের পেপার পাবলিশ হইছে! এইটা যে ছাগলীয় রূপকথা, সেইটা বুঝার ক্ষমতাও আপনাদের নাই। আবার ডায়ালেশন, রিলেটিভিটি, কন্ট্রাকশন নিয়া আসছেন ছাগল তত্ব প্রমাণের লাইগা! শালা রামছাগলের বাচ্চা,ইসলামের কথা আসলেই শালাদের নাট-বল্টু লুজ হয়ে যায়।
৬৮ ।২৫ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৪
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ভাল প্রচেষ্টা তবে, পরিপূর্ণ নয়।
৬৯ ।১৬ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৮:৪৩
ইকোনো বলপেন বলেছেন: 'স্পেশাল রিলেটিভিটি থিওরী থেকে প্রাপ্ত লরেন্জ কন্ট্রাকশন ফলাফল । এ ফলাফল অনুযায়ী গতিশীল অবস্থানে দৈর্ঘ্য সংকুচিত হয়ে যায় ' দুঃখের সাথে জানাচ্ছি lorents transformation দিয়ে universe এর ব্যাসার্ধ সংকোচন এর যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন তা মোটেই যুক্তি সংগত না! এবং সত্যি বলতে কি প্রত্যেকটি বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাই খুব দুর্বল মনে হয়েছে! আল্লাহ মহান তিনি চাইলে সব পারেন!এই রহস্যের ব্যাখ্যাও তিনিই দিতে পারবেন!
৭০ ।১৬ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৮:৪৪
ইকোনো বলপেন বলেছেন: 'স্পেশাল রিলেটিভিটি থিওরী থেকে প্রাপ্ত লরেন্জ কন্ট্রাকশন ফলাফল । এ ফলাফল অনুযায়ী গতিশীল অবস্থানে দৈর্ঘ্য সংকুচিত হয়ে যায় ' দুঃখের সাথে জানাচ্ছি lorents transformation দিয়ে universe এর ব্যাসার্ধ সংকোচন এর যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন তা মোটেই যুক্তি সংগত না! এবং সত্যি বলতে কি প্রত্যেকটি বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাই খুব দুর্বল মনে হয়েছে! আল্লাহ মহান তিনি চাইলে সব পারেন!এই রহস্যের ব্যাখ্যাও তিনিই দিতে পারবেন!
No comments:
Post a Comment