টুপিওয়ালারা শুনুন, "তোমরা সংঘবদ্ধভাবে আল্লাহর রজ্জুকে ধারন কর এবং পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়োনা"
১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:১৪
সিরিয়া সীমান্তের এক গ্রামে মাইন বিষ্ফোরণে দুটি পা উড়ে গেলো বালিকা জোহায়রার। কোনভাবে উত্তর নেপালের এক মুসলমান ব্যবসায়ী এখবর জানতে পেরে হৃদয়ে অনুভব করলেন তীব্র ব্যাথা । কিচ্ছু করার নেই ... হাজার মাইল দুর থেকে শুধুমাত্র কেপে কেপে উঠলেন তীব্র প্রতিশোধস্পৃহায় ।
আমাদের চেয়ে বেশি ঐক্যসূত্র আর কার আছে? হাজারো শিরা উপশিরার মত বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে থেকেও আমাদের পক্ষেই সম্ভব পাশাপাশি দুটি আংগুলের মত একই বিন্দুতে মিলে থাকা । কেবলমাত্র আমাদের পক্ষেই সম্ভব ফিলীস্তীনের শহীদ মুজাহিদটির জন্য ভারতবর্ষের কোন এক অজানা গন্ডগ্রামে বসে দুহাত তুলে চোখ ভাসানো আন্তরিক আকুতিতে ।
এ বিশ্ব আমাদের । আমরা এখানে অনাহুত নই । এ বিশ্ব এবং আমাদের প্রত্যেকের স্রষ্টা এক ও একমাত্র একজনই । আমাদের বিশ্বাস এবং আমাদের চুড়ান্ত গন্তব্যের এই সীমাহীন ঐক্য থাকার পরেও আমরা কেন নিজেদেরকে দুর্বল ভাবি । আমাদের কালেমা এক- আমাদের অনুসরনযোগ্য নেতাও মাত্র একজনই ।
আহা...
এতটা বোকামীও কেউ করতে পারে ! কতটা অজ্ঞানতার অন্ধকারে ডুবে গেলে কেউ পারে দিনের পর দিন একই শত্রুর থেকে আঘাত পেয়ে তাকে পাল্টা আঘাত করার দরজা বন্ধ করে দিয়ে, নিজের ভাইকে আঘাত করতে ! তুমি শিয়া-তুমি সুন্নী-তুমি অমুক-কত অদ্ভুত আমাদের বিভক্তির সীমারেখাগুলি !! আমরা কেন একবার ভাবিনা আমাদের সকলের সেই একমাত্র চুড়ান্ত উচ্চারণ-লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ.....মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ...
এতটা অন্ধ হয়ে গেছি আমরা... যতটুকু বড় করা যায়, চোখকে ততটুকু প্রসারিত করে দেখছি , এক আল্লাহ জিন্দাবাদ এর অবিশ্বাসীরা আক্রমন শানানোর জন্য একবারও ভাবছে না কোনটা শিয়া , কোনটা সুন্নী ... কে ইরাকে থাকে আর কে বাংলাদেশের বাসিন্দা... যাদেরকেই ভাবছে কালেমায়ে শাহাদাতের অনুসারী না হোক কেবল উচ্চারনকারী ; ওদের অস্ত্রের নল তাদের দিকেই তাক হচ্ছে নির্দিধায় । উপলদ্ধিতে একটুও আলোড়ন তুলছে না আমাদের । আপসোস আমাদের জন্য ।
খন্দক যুদ্ধের অবস্থাটা ছিলো , সামনে পেছনে , ডানে বায়ে উপর নীচএ... ১০ দিক থেকে মুসলিম বাহিনীকে বিপদ ঘিরে ফেলেছিল । সে যুদ্ধে মাটির দেয়ালের প্রতিরোধ বিজয়ী করেছিল মুসলিম বাহিনীকে । আজ আক্রমনের মাত্রা এতটুকু বাড়েনি বা কমেনি । কেবল মাত্র ধরন পরিবর্তিত হয়ে গেছে । আজকেও অসংখ্য দিক দিয়ে এ জাতিকে আক্রমন করা হচ্ছে । আমরা আক্রান্ত হচ্ছি আমাদের সাংস্কৃতিক মুল্যবোধে, আমরা আক্রান্ত হচ্ছি আমাদের পারিবারিক বন্ধনব্যবস্থায় । আমাদের বিশ্বাসের ভিতকে নাড়িয়ে দিতে আক্রমন শানানো হচ্ছে আমাদের প্রিয় নবীর প্রতি । মিডিয়ার দৈত্যের পায়ের চাপে আমাদের নাভিশ্বাস উঠে গেছে । ... আহা .. আমাদের আলেমরা বিতর্ক তুলছে আরামদায়ক আলস্যে... দাড়ির দৈর্ঘ্য কতটুকু হওয়া দরকার , তারাবীর নামাজ ২০ রাকাত নাকি ৮ রাকায়াত... শবে বরাতের রাতে নামাজ পড়া যায়েজ না নাজায়েজ...
আমরা নিজেদেরকে বিভক্ত করে ফেলছি.. ওরাও যতটা সম্ভব উষ্কানী দিচ্ছে সে বিভক্তির দাবানলে..কিন্তু বিশ্বাস করুন তাদের চোখে আমরা এতটুকু বিভক্ত নই । তাওহীদের অনুসারীরা ওদের চোখে ঠিকই একটামাত্র দেয়ালের ভিন্ন ভিন্ন ইট । ওদের উদ্দেশ্যে কোনরকম ভিন্নতা নেই কারো প্রতি । ভৌগোলিক সীমারেখা আমরা টেনে দেই..ওরা টানেনা...ইরাকী মুসলমান আর কাশ্মীরের মুসলমান যেমন একই ব্যবহার পায় বাঙালী মুসলমান তার থেকে ভিন্ন ব্যবহার পাবে, এটা কখনও সম্ভব নয় । সুন্নী মুসলমান তাদের ধ্বংসের টার্গেট-শিয়া মুসলমান সে টার্গেটের বাইরে নয় ....
ভেঙ্গে ফেলো সকল বিভেদ-দেয়ালগুলি
একত্র হও ,এক কাতারে, আজ সবে...
দেখবে; কোথায় পালিয়ে গেছে শেয়ালগুলি,
এই ধরনী আবার খোদার রাজ হবে...
আমাদের চেয়ে বেশি ঐক্যসূত্র আর কার আছে? হাজারো শিরা উপশিরার মত বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে থেকেও আমাদের পক্ষেই সম্ভব পাশাপাশি দুটি আংগুলের মত একই বিন্দুতে মিলে থাকা । কেবলমাত্র আমাদের পক্ষেই সম্ভব ফিলীস্তীনের শহীদ মুজাহিদটির জন্য ভারতবর্ষের কোন এক অজানা গন্ডগ্রামে বসে দুহাত তুলে চোখ ভাসানো আন্তরিক আকুতিতে ।
এ বিশ্ব আমাদের । আমরা এখানে অনাহুত নই । এ বিশ্ব এবং আমাদের প্রত্যেকের স্রষ্টা এক ও একমাত্র একজনই । আমাদের বিশ্বাস এবং আমাদের চুড়ান্ত গন্তব্যের এই সীমাহীন ঐক্য থাকার পরেও আমরা কেন নিজেদেরকে দুর্বল ভাবি । আমাদের কালেমা এক- আমাদের অনুসরনযোগ্য নেতাও মাত্র একজনই ।
আহা...
এতটা বোকামীও কেউ করতে পারে ! কতটা অজ্ঞানতার অন্ধকারে ডুবে গেলে কেউ পারে দিনের পর দিন একই শত্রুর থেকে আঘাত পেয়ে তাকে পাল্টা আঘাত করার দরজা বন্ধ করে দিয়ে, নিজের ভাইকে আঘাত করতে ! তুমি শিয়া-তুমি সুন্নী-তুমি অমুক-কত অদ্ভুত আমাদের বিভক্তির সীমারেখাগুলি !! আমরা কেন একবার ভাবিনা আমাদের সকলের সেই একমাত্র চুড়ান্ত উচ্চারণ-লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ.....মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ...
এতটা অন্ধ হয়ে গেছি আমরা... যতটুকু বড় করা যায়, চোখকে ততটুকু প্রসারিত করে দেখছি , এক আল্লাহ জিন্দাবাদ এর অবিশ্বাসীরা আক্রমন শানানোর জন্য একবারও ভাবছে না কোনটা শিয়া , কোনটা সুন্নী ... কে ইরাকে থাকে আর কে বাংলাদেশের বাসিন্দা... যাদেরকেই ভাবছে কালেমায়ে শাহাদাতের অনুসারী না হোক কেবল উচ্চারনকারী ; ওদের অস্ত্রের নল তাদের দিকেই তাক হচ্ছে নির্দিধায় । উপলদ্ধিতে একটুও আলোড়ন তুলছে না আমাদের । আপসোস আমাদের জন্য ।
খন্দক যুদ্ধের অবস্থাটা ছিলো , সামনে পেছনে , ডানে বায়ে উপর নীচএ... ১০ দিক থেকে মুসলিম বাহিনীকে বিপদ ঘিরে ফেলেছিল । সে যুদ্ধে মাটির দেয়ালের প্রতিরোধ বিজয়ী করেছিল মুসলিম বাহিনীকে । আজ আক্রমনের মাত্রা এতটুকু বাড়েনি বা কমেনি । কেবল মাত্র ধরন পরিবর্তিত হয়ে গেছে । আজকেও অসংখ্য দিক দিয়ে এ জাতিকে আক্রমন করা হচ্ছে । আমরা আক্রান্ত হচ্ছি আমাদের সাংস্কৃতিক মুল্যবোধে, আমরা আক্রান্ত হচ্ছি আমাদের পারিবারিক বন্ধনব্যবস্থায় । আমাদের বিশ্বাসের ভিতকে নাড়িয়ে দিতে আক্রমন শানানো হচ্ছে আমাদের প্রিয় নবীর প্রতি । মিডিয়ার দৈত্যের পায়ের চাপে আমাদের নাভিশ্বাস উঠে গেছে । ... আহা .. আমাদের আলেমরা বিতর্ক তুলছে আরামদায়ক আলস্যে... দাড়ির দৈর্ঘ্য কতটুকু হওয়া দরকার , তারাবীর নামাজ ২০ রাকাত নাকি ৮ রাকায়াত... শবে বরাতের রাতে নামাজ পড়া যায়েজ না নাজায়েজ...
আমরা নিজেদেরকে বিভক্ত করে ফেলছি.. ওরাও যতটা সম্ভব উষ্কানী দিচ্ছে সে বিভক্তির দাবানলে..কিন্তু বিশ্বাস করুন তাদের চোখে আমরা এতটুকু বিভক্ত নই । তাওহীদের অনুসারীরা ওদের চোখে ঠিকই একটামাত্র দেয়ালের ভিন্ন ভিন্ন ইট । ওদের উদ্দেশ্যে কোনরকম ভিন্নতা নেই কারো প্রতি । ভৌগোলিক সীমারেখা আমরা টেনে দেই..ওরা টানেনা...ইরাকী মুসলমান আর কাশ্মীরের মুসলমান যেমন একই ব্যবহার পায় বাঙালী মুসলমান তার থেকে ভিন্ন ব্যবহার পাবে, এটা কখনও সম্ভব নয় । সুন্নী মুসলমান তাদের ধ্বংসের টার্গেট-শিয়া মুসলমান সে টার্গেটের বাইরে নয় ....
ভেঙ্গে ফেলো সকল বিভেদ-দেয়ালগুলি
একত্র হও ,এক কাতারে, আজ সবে...
দেখবে; কোথায় পালিয়ে গেছে শেয়ালগুলি,
এই ধরনী আবার খোদার রাজ হবে...
৪৬ টি +৩০/-১০
মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন
১ ।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:১৯
পান্থ বিপুল বলেছেন: এইসব কুপমন্ডুকতাপূর্ণ সন্ত্রাসী পোস্ট না দিলে হয় না? সবাইকে একটু শান্তিটে ব্লগিং করতে দিন। ধর্মকে পঁচাতে পঁচাতে এসব দুইপাতার আলেম নামধারী জালেমরা পুরো সমাজকেই দুর্গন্ধময় করে তুলেছে। সবকিছুরই একটা সীমা থাকে। এদের নির্বুদ্ধিতার সীমা নেই। যত্তোসব।
।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:২৫
বিবেক সত্যি বলেছেন: কুপমন্ডুকতাপূর্ণ সন্ত্রাসী পোস্ট ????? হাসালেন, আমি আমার জাতিকে ঐক্যের আহবান জানিয়েছি.. এটা কোনক্রমেই কুপমন্ডুকতা হতে পারেনা , বিচ্ছিন্নতা-বিভেদ এসবই কুপমন্ডুকতা.. আমরা ঐক্যবদ্ধ হলে মানবতার চিহ্নিত শত্রুরা কোথাও মাথাচারা দিতে পারবেনা... দুই বা ততোধিক পাতা পড়ুয়া আলেম কারা ?
২ ।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:২৫
সমালোচনাকারী বলেছেন: জামাত শিবির রা তাবীলিগ ওয়ালাদের দেখতে পারে কেন?@বিবেক
।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:২৮
বিবেক সত্যি বলেছেন: কুপমন্ডুকতার কারনে হবে আর কি
৩ ।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:২৬
১৯৭১ আমার চেতনা বলেছেন: টুপিওয়ালাদের হুশ কবে হবে? পোষ্টে +
৪ ।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:২৭
১৯৭১ আমার চেতনা বলেছেন: টুপিওয়ালাদের হুশ কবে হবে? পোষ্টে +
।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৩৯
বিবেক সত্যি বলেছেন: দোয়া করেন জাতির জন্য + যেভাবে যতটুকু পারেন সবার হাত মিলিয়ে দিতে চেষ্টা করেন ... দেখেছেন তো , বায়তুল মোকাররমের মিছিল কি বার্তা পৌছে দিচ্ছে কুরআন বিরোধী আইন প্রনেতাদের..
৫ ।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:২৭
রাশেদ বলেছেন: জামাত নিপাত যাক।
।১৭ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৬
বিবেক সত্যি বলেছেন: হি হি হি... আপনারে সন্দেহ তালিকায় রাইখা ভালোই হইসে । পোষ্টটারে জামাতের দিকে নিবার পারেন নায় এখন দেখলাম, আপনে একখান টেরাই ঠিকি দিসিলেন...
৬ ।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৩২
সমালোচনাকারী বলেছেন: এড়ায়ে যাইতাছেন ভাইজান?? জামাত শিবির স্যুড ফিংগার টুওয়ারড দেমসেলভস ফারস্ট ফর দ্যা রুট কজ অব দ্যা ডিভিশন @বিবেক
।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৪২
বিবেক সত্যি বলেছেন: হতে পারে ? কিন্তু কথা সেটা না , এই মুহূর্তে মুসলমানদের (বিশ্বব্যাপী, নট অনলি বাংলাদেশ) বিভেদের ফাটল আর সামান্যতম প্রসারিত না হোক, মনে প্রানে সেটাই কামনা করছি, সীসাঢালা সেই অলৌকিক প্রাচীর আবার উপস্থাপিত হোক বিশ্বের সামনে..
৭ ।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৩৬
পান্থ বিপুল বলেছেন: লেখক বলেছেন: কুপমন্ডুকতাপূর্ণ সন্ত্রাসী পোস্ট ????? হাসালেন, আমি আমার জাতিকে ঐক্যের আহবান জানিয়েছি.. এটা কোনক্রমেই কুপমন্ডুকতা হতে পারেনা , বিচ্ছিন্নতা-বিভেদ এসবই কুপমন্ডুকতা.. আমরা ঐক্যবদ্ধ হলে মানবতার চিহ্নিত শত্রুরা কোথাও মাথাচারা দিতে পারবেনা... দুই বা ততোধিক পাতা পড়ুয়া আলেম কারা ? ------- ঐক্যের আহবান? কোন জাতির? ইসলামের নামে সন্ত্রাস কায়েম করা জাতির? ভারতে বাবরি মসজিদ ভাংগার ব্যথার প্রতিবেশি হিন্দুর ওপর অত্যাচার করার জন্য ঐক্যের? মানুষকে মানুষ হিসেবে ভাবতে শিখুন। কে মুসলমান, কে হিন্দু এসব করতে গিয়েই শিয়া-সুন্নি-মওদুদীয়ানি-কাদিয়ানীর সৃষ্টি হয়। ধর্মের নামে ঐক্যের ডাকের তত্ত্বকথা বলে জিহাদের ডাক দিয়ে লাভ নেই। নিজের কুপ্রবৃত্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করাই সর্বোত্তম জিহাদ। ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করার ফলে অনেক জাতিই ধবংস হয়েছে। না থামলে ঐক্যের জোশ দেখাতে গিয়ে নাম-সর্বস্ব অতি মুসলমানেরা ধবংস হবে। ইতিহাস কাউকে ছেড়ে কথা বলে না। এবং সবসময়ই মানুষই জয়ী হয়।
।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৫০
বিবেক সত্যি বলেছেন: ইসলামের নামে সন্ত্রাস কায়েম করা জাতির?... বাহ ! বুশের ওয়ার এগেইন্ষ্ট টেরোরিজম স্টাইলের কথা !! সারা বিশ্বে মুসলমানরাই এখন নির্যাতীত- কারন একভাইকে দিয়ে আরেকভাইয়ের পিঠে ছুরি মারা... ইরাক-ফিলীস্তীন-কাশ্মীর আর আফগানিস্তান, আপাতত এই কয়েকটা জায়গার নামই তো বারবার মিডিয়ায় আসে । কত হাজার হাজার মুসলমান নারী-শিশু সেখানে নির্যাতীত হচ্ছে প্রতিটা মুহুর্তে , ভাবেন নি কখন ও আপনারা । আপনাদের , মানুষকে মানুষ হিসেবে ভাবার তত্ব ওই মানুষগুলোকে নিরাপত্তা দেয় নি । মানবতার ধ্বজাধারীরাই মানবতা বিধ্বংসী কাজ কর যাচ্ছে আপনাদের অকুণ্ঠ সমর্থন নিয়ে ...
।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৫২
বিবেক সত্যি বলেছেন: ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ির কথা বললেন আপনি । অথচ পুরো পোষ্ট জুড়ে আমি বলেছি, ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি না করে মৌলিক বিশ্বাসের ভিত্তিতে একতাবদ্ধ হতে ।
৮ ।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৩৮
।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৫৪
বিবেক সত্যি বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ । আপনার এই পোষ্টটাই আমাকে প্রথম অনুপ্রেরনা দিয়েছিলো আজকের লেখাটার জন্য... বিশেষ করে "ভয় পাইছি" শব্দটা
৯ ।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৩৯
হট্টগোল বলেছেন: লা জওয়াব পান্থ বিপুল
।১৭ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৫:২৩
বিবেক সত্যি বলেছেন:
১০ ।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৫৮
পান্থ বিপুল বলেছেন: লেখক বলেছেন: ইসলামের নামে সন্ত্রাস কায়েম করা জাতির?... বাহ ! বুশের ওয়ার এগেইন্ষ্ট টেরোরিজম স্টাইলের কথা !! সারা বিশ্বে মুসলমানরাই এখন নির্যাতীত- কারন একভাইকে দিয়ে আরেকভাইয়ের পিঠে ছুরি মারা... ইরাক-ফিলীস্তীন-কাশ্মীর আর আফগানিস্তান, আপাতত এই কয়েকটা জায়গার নামই তো বারবার মিডিয়ায় আসে । কত হাজার হাজার মুসলমান নারী-শিশু সেখানে নির্যাতীত হচ্ছে প্রতিটা মুহুর্তে , ভাবেন নি কখন ও আপনারা । আপনাদের , মানুষকে মানুষ হিসেবে ভাবার তত্ব ওই মানুষগুলোকে নিরাপত্তা দেয় নি । মানবতার ধ্বজাধারীরাই মানবতা বিধ্বংসী কাজ কর যাচ্ছে আপনাদের অকুণ্ঠ সমর্থন নিয়ে ... ------ আরে, থামবেন না। পান্থ বিপুল খালি বুশের স্টাইলেই কথা বলে না, সে নাস্তিক, ইহুদি, কাফির, মুরতাদ, আর কি কি ট্যাগ আছে লাগিয়ে দেন। তারপরে তার মাথার দাম ঘোষনা করুন। টাকা কোন ব্যাপার না। পেট্রো ডলার আছে না? মুসলিম নামধারীরা এক ভাই আরেক ভাইয়ের বুকে ছুরি মারবে না কেন? কারণ, তারা গবেট দি গ্রেট। তারা 'এই ধরনী আবার খোদার রাজ হবে' বলে জান বাজি করে। একবারও ভাবে না, মানুষের কল্যানের জন্যই খোদা, কিছু কুপমন্ডুক নামে ধার্মিকের জন্য খোদা নয়। ফলাফল, খোদার রাস্তা থেকে বাড়াবাড়ি করে কক্ষচ্যুতি। সকল মানুষকে আপন মনে না করা থেকে যে কুপমন্ডুকতা সৃষ্টি হয়, তা থেকেই খোদার ওপর মাতব্বরী করে একজন আরেকজনের পিঠে ছুরি চালানোর মশকো শুরু হয়। খোদার নির্দেশ পড়ুন। উগ্রবাদী দুইপাতার কুপমন্ডুকদের কথায় লাফ দিয়েন না। তাহলে বুঝবেন, খোদা কি করতে বলেছেন আর কেনই বা তিনি বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করেছেন।
।১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:২৭
বিবেক সত্যি বলেছেন: পান্হ ভাই, আমি ঠিক বুঝতে পারছিনা আপনি পোষ্টের কোন কোন ব্যাপারে একমত হতে পারছেন না... পুরো পোষ্টের থিম হলো মুসলমান জাতির হাজারো বিভক্ত ধারাকে একত্রিত করার আহবান ... আর উপরে আপনার প্রথম প্যারার কথাগুলো খুব বেশি ছেলেমানুষী হয়ে গেলোনা ? "মানুষের কল্যানের জন্যই খোদা" এইটা ভাবিনা কে বলছে , দিনরাত এইটাই ভাবি আর এই ভাবনার বাস্তবায়ন কিভাবে সম্ভব সেটাও ভাবি । সেই জন্যই ধরনীতে মানুষের রাজত্বের বদলে সেই খোদার রাজত্ব প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখি । জানি এবং দেখেছি খুব ভালো করে, মানুষের কল্যানের জন্য খোদা যে পদ্ধতি শিখিয়ে দিয়েছেন তার বাইরে গিয়ে কেউ কথনও মানুষের কল্যান করতে পারেনি । একতার ডাক দেয়া কি খোদার নির্দেশের পরিপন্থী নাকি বাড়াবাড়ি ?????---আসলেই বুঝতেছি না
।১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৫৩
বিবেক সত্যি বলেছেন: পান্হ ভাই, আমি ঠিক বুঝতে পারছিনা আপনি পোষ্টের কোন কোন ব্যাপারে একমত হতে পারছেন না... পুরো পোষ্টের থিম হলো মুসলমান জাতির হাজারো বিভক্ত ধারাকে একত্রিত করার আহবান ... আর উপরে আপনার প্রথম প্যারার কথাগুলো খুব বেশি ছেলেমানুষী হয়ে গেলোনা ? "মানুষের কল্যানের জন্যই খোদা" এইটা ভাবিনা কে বলছে , দিনরাত এইটাই ভাবি আর এই ভাবনার বাস্তবায়ন কিভাবে সম্ভব সেটাও ভাবি । সেই জন্যই ধরনীতে মানুষের রাজত্বের বদলে সেই খোদার রাজত্ব প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখি । জানি এবং দেখেছি খুব ভালো করে, মানুষের কল্যানের জন্য খোদা যে পদ্ধতি শিখিয়ে দিয়েছেন তার বাইরে গিয়ে কেউ কথনও মানুষের কল্যান করতে পারেনি । একতার ডাক দেয়া কি খোদার নির্দেশের পরিপন্থী নাকি বাড়াবাড়ি ?????---আসলেই বুঝতেছি না
১১ ।১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:১১
পান্থ বিপুল বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ির কথা বললেন আপনি । অথচ পুরো পোষ্ট জুড়ে আমি বলেছি, ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি না করে মৌলিক বিশ্বাসের ভিত্তিতে একতাবদ্ধ হতে । ------------- "কোথায় পালিয়ে গেছে শেয়ালগুলি, এই ধরনী আবার খোদার রাজ হবে..." এই মহাবাণী কি বলে? মুসলমান ছাড়া বাকি সবাই শেয়াল? খোদার রাজ জিনিসটা কি? কোন খোদা রাজত্ব হারায়ে আপনাকে বলেছে যুদ্ধ করে উদ্ধার করতে? আল্লাহ তো কারো মুখাপেক্ষী নন। আপনিই বলছেন, মুসলমানরা ধোলাই খাচ্ছে। কেন, অন্য ধর্মের মানুষরা ধোলাই খায় না কেন?
।১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৫৫
বিবেক সত্যি বলেছেন: হা হা হা... শেয়াল খুব ভীতু প্রাণী রাতের আধারে ডাক ছাড়ে । গৃহস্থের অসচেতন অবস্থায় চুরিটুরিও করে । সামান্য ধমক দিতে পারলে নিজের গর্তে ফিরে যায় । পৃথিবীর ইতিহাসে মুসলমান জাতির রয়েছে গৌরবময় ইতিহাস । যতদিন এ জাতি খোদার দেয়া বিধান কঠোরভাবে আকড়ে রেখেছে ততদিন তারাই ছিল বিশ্বজুড়ে মানবতার রক্ষক । মুসলমান সেনানীদের ঘোড়ার খুড়ের দাপটে কেপেছে মানুষে মানুষে ভেদাভেদ সৃষ্টিকারী অত্যাচারীর হৃদয় । সুলতান মাহমুদদেরা ছুটে বেড়িয়েছেন গজনী থেকে সোমনাথ মন্দির , নিম্নবর্নের মানুষেরা যাদেরকে দেবতা মনে করেছিলো ... আজ যারা বিশ্বজুড়ে এজাতির কণ্ঠনালীপর্যন্ত চেপে ধরে রেখেছে, মানবতার জন্য সামান্যতম অবদানও তারা রাখতে পারে নি । উল্টো মানবতার চরম অবমাননা করেছে প্রতিনিয়ত । আপনি যদি নিতান্তই বিদ্বেষের বশে কথা না বলে থাকেন, তবে আপনাকে শুনিয়ে দেই পৃথিবীর মানুষেরা আসলে খুব ভালো । হোক সে হিন্দু আর হোক সে খৃষ্টান । কিন্তু একজন বুশ বা একজন শ্যারন অথবা এটাও হতে পারে , একজন পারভেজ মোশাররফ কে শেয়াল বলতে আপত্তি নাই আমার । মুহাম্মাদের (সা) অনুসারীরা একত্রিত হয়ে একটা হুঙকার দিতে পারলে এদের অত্যাচার পৃথিবী থেকে চিড়তরে দুর হয়ে যাবে ! মুসলমানরা ধোলাই খাচ্ছে কারন মুসলমানরা এ যুগে আল্লাহর মনোনীত জাতি হয়েও নিজেদের দায়িত্ব ভুলে বসে আছে । ঠিক যেমন কোন একসময় বনী ইসরাইল জাতি আল্লাহর মনোনীত ছিল । কিয়ামত পর্যন্ত যাদেরকে অভিশপ্ত করা হয়েছে দায়িত্বহীন আচরনের জন্য । খোদার রাজত্ব জিনিস টা বোঝার জন্য এই ব্লগ যথেষ্ট নয় । আপনাকে পর্সোনাল্লী একটু পড়তে হবে । এককথায় বললে , খোদা পৃথিবীতে মানুষকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন তার আদেশ নিষেধকে বাস্তবায়ন করতে । সেটা করলে যে রাজত্ব প্রতিষ্ঠিত হয় সেটাই খোদার রাজত্ব । এটা খোদার জন্য নয় । পৃথিবীর মানুষদের জন্যই দরকার ...
১২ ।১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৩৩
পান্থ বিপুল বলেছেন: লেখক বলেছেন: একতার ডাক দেয়া কি খোদার নির্দেশের পরিপন্থী নাকি বাড়াবাড়ি ?????---আসলেই বুঝতেছি না -------- না বুঝাতে পারলে আমারই ব্যর্থতা। একতার ডাকটা অনেকভাবে হয়। আপনি যেভাবে দিয়েছেন, সেভাবে না। মুসলমান বলে নয়, কোন মানুষেরই উচিত না অন্য মানুষকে ছুরি মারা, সারা পৃথিবীর মানুষেরই শান্তিপূর্নভাবে অন্যের অধিকার খর্ব না করে, অন্যের বিরুদ্ধে উষ্কানি না দিয়ে থাকা উচিত। আপনি অন্যদেরকে 'শেয়াল' বলে মুসলমানদেরকে একত্রিত করতে চান? পরিনাম ভেবে দেখেছেন? শুধু গ্যাঞ্জাম। অন্যদেরকে শেয়াল বললে আপনাকে কুত্তা বলে ধাওয়া করবে। ইসলাম কি মানুষকে এ শিক্ষা দেয়? কিছু বুঝাতে পারলাম?
।১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:০৫
বিবেক সত্যি বলেছেন: বুঝলাম, শুধুমাত্র পোস্টের শেষ ৪ লাইন আপনাকে ক্ষেপিয়ে দিয়েছে । ওখানে কাদেরকে শেয়াল বলা হয়েছে উপরের জবাবে এসে গেছে । এটা শেষ করেন এখানেই .. "একতার ডাকটা অনেকভাবে হয়"... আপনার নাম থেকে বোঝা যাচ্ছেনা আপনি কোন ধর্মের । মুসলমানদের একতাবদ্ধ হওয়ার দরকার আছে এটা মেনে নিয়ে কিছু পদ্ধতি কি আপনার থেকে শিখতে পারি ?
১৩ ।১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:০২
পান্থ বিপুল বলেছেন: লেখক বলেছেন: মুসলমান সেনানীদের ঘোড়ার খুড়ের দাপটে কেপেছে মানুষে মানুষে ভেদাভেদ সৃষ্টিকারী অত্যাচারীর হৃদয় । সুলতান মাহমুদদেরা ছুটে বেড়িয়েছেন গজনী থেকে সোমনাথ মন্দির , নিম্নবর্নের মানুষেরা যাদেরকে দেবতা মনে করেছিলো ... ---- ভুলটা এখানেই। ঘোরার খুরের দাপট দেখিয়ে খোদার রাজত্ব প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব খোদা কাউকে দেন নি। নাকি দিয়েছেন? কোথায়?
।১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:১৫
বিবেক সত্যি বলেছেন: সীমাবদ্ধতা এতক্ষনে পুরোপুরি বুঝতে পারলাম বিপুল ভাই । হ্যা দিয়েছে । মানুষকে আল্লাহ বড় অসহায় করে বানিয়েছেন । আবার সে অসহায়ের পাশে দাড়ানোর জন্য সাহসী সৈনিকদেরও গড়েছেন । পৃথিবীর দুরতম কোনের কোন নির্যাতীত মানুষের কান্না সুলতান মাহমুদদের হৃদয়ে ঝড় তোলে , তারা ছুটে যান অত্যাচারিতকে মুক্তির আস্বাদ দিতে । "তোমাদের কী হলো , তোমরা আল্লাহর পথে অসহায় নরনারী ও শিশুদের জন্য লড়বেনা, যারা দুর্বলতার কারনে নির্যাতিত হচ্ছে? তারা ফরিয়াদ করছে , হে আমাদের রব ! এই জনপদ থেকে আমাদের বের করে নিয়ে যাও , যার অধিবাসীরা অত্যাচারী এবং তোমার পক্ষ থেকে আমাদের কোন বন্ধু, অবিভাবক ও সাহায্যকারী তৈরী করে দাও" এটা আল্লাহর ই বানী পান্থ ভাই..
১৪ ।১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:১৬
পান্থ বিপুল বলেছেন: আমার নাম থেকে আমার ধর্ম বিচার করে তারপরে কথা বলার এই যে মানসিকতা, এটাকেই আমি কুপমন্ডুকতা বলছি। কেন বলছি, ব্যাখ্যা করতে হবে? অন্যায় প্রতিরোধ করতে শুধু মুসলমানদেরকে এক হতে হবে কেন? অন্য মানুষেরা কি দোষ করেছে?
।১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:৩৪
বিবেক সত্যি বলেছেন: ভাইরে ! আমি বলেছিলাম , "মুসলমানদের একতাবদ্ধ হওয়ার দরকার আছে এটা মেনে নিয়ে কিছু পদ্ধতি কি আপনার থেকে শিখতে পারি ?" এরকম কিছু শেখার ইচ্ছা কি আমার অন্য ধর্মাবলম্বী কারো থেকে হওয়া উচিত ? সেটা কি শোভন হতো ? মুসলমানরা পৃথিবীতে নির্যাতীত । মুসলমানদের সন্তানদের -মায়েদের- বোনেদের হত্যাকারী রাষ্ট্রনায়ক বারবার নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ সমর্থন পায় ? এরপরও বলতে হবে মুসলমানদের বিরুদ্ধে অন্যায় প্রতিরোধে সেই জনতাও চলে আসবে । আর যদি আসেও, সেটার তো দরকার নেই । আমাদের ইতিহাস ৩১৩ জনকে নিয়ে হাজার জন আক্রমনকারীকে উৎখাত করার ইতিহাস । আমাদের ইতিহাস ৩০০০ জন সঙগী নিয়ে লক্ষ্জন আক্রমনকারী অত্যাচারীকে পরাজিত করার ইতিহাস , আমাদের ইতিহাস ১৭ ঘোড়সওয়ারের পুরো রাষ্ট্র কে মুক্তির বানী শোনানোর ইতিহাস ...
১৫ ।১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:১৯
পান্থ বিপুল বলেছেন: নির্যাতনের প্রতিরোধ করতে মুসলমান হওয়া লাগে না। মানুষ হলেই চলে। অত্যাচারীর বিপক্ষে সকল প্রকৃত মানুষই রুখে দাড়ায়।
।১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:৪৫
বিবেক সত্যি বলেছেন: বড় বেশি আশাবাদী আপনি ! যুগ যুগ ধরে ফিলিস্তীনের "মানুষ"গুলোর মৃত্যুর মিছিল আমাকে হতাশ করে দেয় । ইরাকের নিস্পাপ বাচ্চাদের ছিন্ন দেহ আমাকে হতাশ করে দেয় । আফগানিস্তানে ধ্বংস হয়ে যাওয়া মানবতা আমাকে হতাশ করে দেয় । অত্যাচারীর বিপক্ষে সকল প্রকৃত মানুষই রুখে দাড়ায়-কথাটা সত্য তবে আরেকটা হতাশার কথা হলো, সেরকম কাউকে খুজে পাইনি আমি ... কোথায় ঘুমিয়ে আছে এ মানুষেরা যখন ইরাকের নিরীহ কিশোরী ম্যাসেন্জারে মেসেজ দেয়- খুব ভয়ে ভয়ে কথা বলছি, যে কোন সময় মারা যাবো ...:/ ....... আচ্ছা বুঝলাম, নির্যাতনের প্রতিরোধ করতে মুসলমান হওয়া লাগে না, কিন্তু আপনি বলেন তো নির্যাতনের প্রতিরোধ করতে মুসলমান হয়ে গেলে সমস্যাটা কোথায় ? আমার মনে হয়, "মুসলমানরা" মুসলমান হয়ে গেলে কারো কারো খুব বড় ধরনের সমস্যা হয়ে যাবে ... তবে সেই তারা হচ্ছে যারা মানবতার সাথে খুব বড় ধরনের শত্রুতা করেছে ।
১৬ ।১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:২২
পান্থ বিপুল বলেছেন: শুধু মুসলমান ট্যাগ আছে বলে তার নির্যাতনে কাঁদতে হবে, অন্য মানুষ নির্যাতিত হলে কিছু যায় আসে না। - এটা ইসলামের শিক্ষা না।
।১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:৫৩
বিবেক সত্যি বলেছেন: তোমাদের কী হলো , তোমরা আল্লাহর পথে অসহায় নরনারী ও শিশুদের জন্য লড়বেনা, যারা দুর্বলতার কারনে নির্যাতিত হচ্ছে? তারা ফরিয়াদ করছে , হে আমাদের রব ! এই জনপদ থেকে আমাদের বের করে নিয়ে যাও , যার অধিবাসীরা অত্যাচারী এবং তোমার পক্ষ থেকে আমাদের কোন বন্ধু, অবিভাবক ও সাহায্যকারী তৈরী করে দাও সূরা নিসা-আয়াতঃ৭৫ আপনি একটু এলোমেলো হয়ে যাচ্ছেন আমার পোষ্ট থেকে বেশ কিছুটা দুরে সরে গেছেন বিপুল ভাই ... মুসলমানদেরকে অন্য ধর্মাবলম্বীদেরকে ঘৃণা করতে শেখানো হয় নি, কিন্তু অত্যাচারী , সে যেই হোক না কেন কঠোরতম ব্যবহার পাবে সে... বর্তমান পৃথিবীর প্রেক্ষাপট আপনি আমাকে ভুলিয়ে দিতে চাইছেন কেন ?
১৭ ।১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ২:০৩
পান্থ বিপুল বলেছেন: বর্তমান পৃথিবীর প্রেক্ষাপট কি? শুধু মুসলমানেরাই নির্যাতিত? তাই যদি হয়, মুসলমানদের ওপর অন্যদের ক্ষোভ থাকার কারন কি বলে মনে করেন?
।১৭ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৫:৩৫
বিবেক সত্যি বলেছেন: আপনি পারলে বুকে হাত দিয়ে বলুনতো, না মুসলমানরা নির্যাতিত না... ব্যাপারটা আসলে মুসলমানদের ওপর ক্ষোভ থেকে না, পুরো ব্যাপারটা ঘটছে ভয় থেকে । ওদের ধারনা , এ জাতিকে যতদিন দমিয়ে রাখা যাবে ততদিন নির্বিঘ্নে অত্যাচার-অনাচার-স্বেচ্ছাচারিতার রাজত্ব চালিয়ে যাওয়া যাবে । মানুষের রক্তচুষে ফুলে ফেঁপে ওঠা যাবে কোনরকম সমস্যা ছাড়া ... ইসলামকে তারা করে নিয়েছে একমাত্র প্রতিপক্ষ । কেননা কেবলমাত্র ইসলামেরই রয়েছে সব ধরনের জুলুমের অবসান ঘটিয়ে দেয়ার ক্ষমতা...
১৮ ।১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ২:৩৩
দৃষ্টির ছায়া বলেছেন: "আমাদের কথাগুলোকে এমনি করে বহুদিন মুছে দিতে ওরা কেউ পারেনি................... সত্যের কথা মোরা বলেই যাবো বাধার পাহাড় যত মাড়িয়ে....................."
।১৭ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৫:৩৮
বিবেক সত্যি বলেছেন: হুমম, খুব বড় একটা বাঁধা হলো জাতির বিভক্তির বাধা । একতাহীনতার বাঁধা.. এ বাঁধার পাহাড়টা পেরুনোর উপায় কি ?
১৯ ।২৫ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:১০
কণা বলেছেন: লেখাগুলো লেখাই রয়ে যায়.... আফসোস...
।২৫ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:৫২
বিবেক সত্যি বলেছেন: হু, সবাই খালী বিচ্ছিন্ন হতে ভালোবাসে
২০ ।২৫ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:৪৪
নুর3ডিইডি বলেছেন: আমি আশাবাদী উপরের ছবি দেখে...। মুসলমানদের জন্য এখন সবচাইতে বড় প্রয়োজন, বিভক্তি দুর করা। ধন্যবাদ আপনাকে।
।২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৯:৪০
বিবেক সত্যি বলেছেন: হুমম.. আমিও আশাবাদী ... আশাবাদী না হওয়া ছাড়া আর উপায় কি ?
২১ ।৩০ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৯:৪৬
আরিফুর রহমান বলেছেন: বিবেক, সাবধানে!
।৩০ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৯:৫৫
বিবেক সত্যি বলেছেন: হেহ হেহ, কাহিনী কি ? জনাবে আিরফুর রহমান ভাই.. এনি প্রবলেম ? কি বিষয়ে সাবধান হইবো ?
২২ ।৩১ শে জুলাই, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০৮
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: কবিতা কি তোমার লেখা?
২৩ ।০২ রা আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:২৯
বিবেক সত্যি বলেছেন: ওইটারে কবিতা বলে নাকি... শব্দের সাথে শব্দ মিলাতে গিয়ে যা মনে আসছে দিছি লিখে..
যারা বুঝতে চায় না, তাদেরকে সারাদিন বুঝালেও বুঝবেনা, তারা ভেতর ভেতর বুঝলেও প্রকাশ করবেনা। শয়তান জানত তার থেকেও আদম শ্রেষ্ট তবুও সে মাথা নত করেনি অহংকার এর বশে। তেমন করে আমাদের সমাজের কিছু লোক আছে তারা বলে বিচার মানি তবুও তাল গাছ আমার। তাই মূর্খখদের সাথে কথা বলে লাভ নাই। বাচ্চাদের মত অযাচিত প্রশ্ন করে খামখা বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে। সুন্দর লিখেছেন লেখক কে ধন্যবাদ।
ReplyDeleteযারা বুঝতে চায় না, তাদেরকে সারাদিন বুঝালেও বুঝবেনা, তারা ভেতর ভেতর বুঝলেও প্রকাশ করবেনা। শয়তান জানত তার থেকেও আদম শ্রেষ্ট তবুও সে মাথা নত করেনি অহংকার এর বশে। তেমন করে আমাদের সমাজের কিছু লোক আছে তারা বলে বিচার মানি তবুও তাল গাছ আমার। তাই মূর্খখদের সাথে কথা বলে লাভ নাই। বাচ্চাদের মত অযাচিত প্রশ্ন করে খামখা বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে। সুন্দর লিখেছেন লেখক কে ধন্যবাদ।
ReplyDelete