এক মধ্যবয়সী নারী এখনও রয়েছে হাত বাড়িয়ে
১৫ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:৪২
বিরাট বাড়ি । বিশাল উঠোন । সামনে পিছনে ডানে বামে অসংখ্য গাছের সমাহারে গড়ে উঠেছে চমৎকার বাগান । আম-জাম-কাঠাল-বড়ই-আতা-চালতা-পেয়ারা-ডালিম-সহ অসংখ্য ফলের গাছ, রয়েছে রেইন্ট্রি-মেহগনি-চাম্বল গাছেদের প্রায় প্রাগৈতিহাসিক সংগ্রহ । কোন কোন গাছেদের নামে ভয়ধরানো কথাবার্তা চালু আছে । গ্রামের বাচ্চারা তাকাতে সাহস পায়না ...
এতবড় বাড়িতে ঘর একটাই । টিনের চালা ।
এটা স্বরুপকাঠি গ্রামে মমিনউদ্দিনের বাড়ি । ৫ ছেলে ২ মেয়ে মমিনউদ্দিনের সংসারে ।
পাশের বাড়ির তোফাজ্জল রাজাকার দলে নাম লিখিয়েছে ! হতাশ হয়েছে আব্দুর রহিম । ছোটবোনের সামনেই সশব্দে প্রার্থনা করেছিলো, আল্লা অগো বাড়ির সবকয়ডা মিলেটারীর গুল্লিতে যেন মরে । অবাক বেনুকে বলেছে কারন , অইবাড়ির পুবের বাগানে বড়ই গাছে এই বড়বড় বড়ই পাকছে । মুই একলা খাইতে পারতাম তাইলে...
বেনুর চাইতেও ১ বছরের ছোট আব্দুর রহিম ।
এক সন্ধ্যায় গানবোট ভেসে যায় সুগন্ধ্যা নদী থেকে । মাইকে তোফা রাজাকারের চিৎকার শোনা যায় । গ্রামবাসীকে হুশিয়ারী দিয়ে যাচ্ছে বাংলায় । রাতের একটু গভীরে শিউরে উঠে স্বরুপকাঠি গ্রামের বাসিন্দারা । কানফাটানো গর্জন শোনা যায় উত্তরের দিক থেকে । বিমান বন্দর ওদিকে । মিলিটারী ক্যাম্প করেছে যেখানে । গোয়ালের গাভীগুলো ভয়ে ডাকাডাকি করতে থাকে , দরজা খুলে ঘরের দক্ষিনে চলে যায় বাড়ির বাসিন্দারা । বুকসমান উচু মাটির ভিত্তির আড়ালে বসে দোয়া-ইউনুস পড়তে থাকে , কেউ মনে মনে , কেউবা শব্দ করে । দুজন কামলার সাথে মমিনউদ্দিন নিজে চলে যান গোয়ালে । ৫ টা গরু হাকিয়ে নিয়ে আসেন এপাশটায় । ৬-৭ টা ছাগল ও স্থান পায় ঘরের আড়ালে ।
তেমন কিছু ঘটেনা রাত্রিবেলা । জীবনের কিছু ভিন্নমাত্রার অভিজ্ঞতা হয় মাত্র । সামান্য অনিশ্চয়তা কেটে যায় ভোরের সূর্য উঠলে । ৫ ভাই বাবার সাথে চলে যায় মাঠে । বেনুকে মা পাঠান নদীর ধারে শাক তুলতে ।
আচামকা দুম শব্দে কলিজা উড়ে যায় বেনুর । পায়ের কিছুটা দুরে ঘুরছে একটা কি যেন । দুরে .. নদীতে দেখা যায় মিলিটারী গানবোট । অতদুর থেকেই মেশিনগানের টার্গেট করেছে শাক তোলারত নিরীহ কিশোরীকে । উদ্র্দ্ধশ্সাসে বাড়িমুখে দৌড় দেয় মেয়েটা । বাড়ির মধ্যে ঢুকে কাপতে থাকে থরথর করে । দাদা দাদা.. বলে আবার ছুটে যায় মাঠে । বাবা-ভাইদের কাছে সংবাদটা পৌছে দেয় ।
থুরথুরে বুড়া সেকান্দার রাস্তার পাশে বসে হুক্কা টানছিলো । বয়রাটা খেয়াল করতে পারেনি । পিছনে ধুম লাথি খেয়ে ছিটকে পড়ে ডোবার মধ্যে । হতবাক আতঙ্কে কোনমতে ঘাড় ঘুড়িয়ে দেখে ১০-১৫ জনের একটা পাকি দল গটমট হেটে চলে যাচ্ছে ।
বিরাট জামগাছটার মগডালে বসে ছিলো আব্দুর রহিম । আতঙ্কিত হয়ে লক্ষ্য করলো বাবা রাস্তার দিকে যাচ্ছেন । মিলিটারীরা থামালো তাকে । ফ্যাকাসে মমিনউদ্দিনের সাথে কি যেন কথাবার্তা হলো... আঙুল তুলে এদিক ওদিক কিছু দেখিয়ে দিয়ে পিছনে ফিরে বাড়ির মধ্যে আসতে শুরু করলো । দু তিন কদম হেটে ভয়ে আতংকে ঝেড়ে দৌড় দিলো মমিনউদ্দিন ।
বিকেলে বাজার থেকে ফিরে সবার বড় শামসুদ্দিন জানালো বাজারের দুলাল সাহা আর অজয় পোদ্দারকে মেরে ফেলেছে । নদীর বাধানো ঘাটের ওপরটা রক্তে ভেসে গেছে ... যুদ্ধের প্রথম মৃত্যুসংবাদ ।
২ মেয়েকে নানাবাড়িতে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয । অন্যরা বাড়িতেই থাকবে । কোন কার্যকর সিদ্ধান্ত নয় .. সবাই ই বুঝতে পারে ..পুরো দেশ যুদ্ধক্ষেত্রে পরিনত হয়ে গেছে । বিভীষিকামুক্ত একটা নিরাপদ কোন কোথায় ? আব্দুর রহিমের চেচামেচিতে সেও সফরসঙ্গী হয় বোনেদের । বুয়া মুইও যামু, বলে বড়বোন শানুর আচল চেপে ধরে আর ছাড়েনি ।
সুগন্ধ্যা পাড়ি দিয়ে একটা পরিবার দু টুকরা হয়ে গেলো সেদিন রাতেই ।
ভুল ছিলো, যে ভুল আর কোনোদিন শুধরে নেয়া যায় না । বেনু-শানুদের মামার গ্রামটাতেই আগে আগুন ছড়ালো ব্যাপকভাবে । যুদ্ধের আগুন-প্রতিশোধের আগুন-বিক্ষোভের আগুন-কাপুরুষদের জ্বালানো আগুন ।
আগুনে পুড়লো , যারা পুড়তে চেয়েছিলো...
আগুনে পুড়লো যারা পুড়তে চায়নি, তারাও...
মিলিটারীরা তিন মামাকে ঝাজরা করে দিলো । রাজাকারেরা লুটে নিলো বাড়িতে সম্পদ বলতে যা ছিলো...
বেতবনের পেছনের শুকনো ডোবায় লুকিয়ে বেনু বেচে গেলো । আগুনের আভায় শেষবারের মত দেখেছিলো আব্দুর রহিম আর শানু পেছনের বাগান দিয়ে নদীর ঘাটের দিকে দৌড়াচ্ছে । দুজনের আর কোন খোজ পাওয়া যায়নি..কখনও...
মধ্যবয়সটা কত ? ১০+৩৭=৪৭- নাহ এটা তো বুড়ো প্রায় ...
যাই হোক না কেন ... বড়বাড়ির যে দোতলা ঘরটা থেকে মাঝে মধ্যেই ইনিয়ে বিনিয়ে কান্নার সুর ভেসে যায় বাতাসে ... ওটা বেনুর ঘর..
Click This Link
এতবড় বাড়িতে ঘর একটাই । টিনের চালা ।
এটা স্বরুপকাঠি গ্রামে মমিনউদ্দিনের বাড়ি । ৫ ছেলে ২ মেয়ে মমিনউদ্দিনের সংসারে ।
পাশের বাড়ির তোফাজ্জল রাজাকার দলে নাম লিখিয়েছে ! হতাশ হয়েছে আব্দুর রহিম । ছোটবোনের সামনেই সশব্দে প্রার্থনা করেছিলো, আল্লা অগো বাড়ির সবকয়ডা মিলেটারীর গুল্লিতে যেন মরে । অবাক বেনুকে বলেছে কারন , অইবাড়ির পুবের বাগানে বড়ই গাছে এই বড়বড় বড়ই পাকছে । মুই একলা খাইতে পারতাম তাইলে...
বেনুর চাইতেও ১ বছরের ছোট আব্দুর রহিম ।
এক সন্ধ্যায় গানবোট ভেসে যায় সুগন্ধ্যা নদী থেকে । মাইকে তোফা রাজাকারের চিৎকার শোনা যায় । গ্রামবাসীকে হুশিয়ারী দিয়ে যাচ্ছে বাংলায় । রাতের একটু গভীরে শিউরে উঠে স্বরুপকাঠি গ্রামের বাসিন্দারা । কানফাটানো গর্জন শোনা যায় উত্তরের দিক থেকে । বিমান বন্দর ওদিকে । মিলিটারী ক্যাম্প করেছে যেখানে । গোয়ালের গাভীগুলো ভয়ে ডাকাডাকি করতে থাকে , দরজা খুলে ঘরের দক্ষিনে চলে যায় বাড়ির বাসিন্দারা । বুকসমান উচু মাটির ভিত্তির আড়ালে বসে দোয়া-ইউনুস পড়তে থাকে , কেউ মনে মনে , কেউবা শব্দ করে । দুজন কামলার সাথে মমিনউদ্দিন নিজে চলে যান গোয়ালে । ৫ টা গরু হাকিয়ে নিয়ে আসেন এপাশটায় । ৬-৭ টা ছাগল ও স্থান পায় ঘরের আড়ালে ।
তেমন কিছু ঘটেনা রাত্রিবেলা । জীবনের কিছু ভিন্নমাত্রার অভিজ্ঞতা হয় মাত্র । সামান্য অনিশ্চয়তা কেটে যায় ভোরের সূর্য উঠলে । ৫ ভাই বাবার সাথে চলে যায় মাঠে । বেনুকে মা পাঠান নদীর ধারে শাক তুলতে ।
আচামকা দুম শব্দে কলিজা উড়ে যায় বেনুর । পায়ের কিছুটা দুরে ঘুরছে একটা কি যেন । দুরে .. নদীতে দেখা যায় মিলিটারী গানবোট । অতদুর থেকেই মেশিনগানের টার্গেট করেছে শাক তোলারত নিরীহ কিশোরীকে । উদ্র্দ্ধশ্সাসে বাড়িমুখে দৌড় দেয় মেয়েটা । বাড়ির মধ্যে ঢুকে কাপতে থাকে থরথর করে । দাদা দাদা.. বলে আবার ছুটে যায় মাঠে । বাবা-ভাইদের কাছে সংবাদটা পৌছে দেয় ।
থুরথুরে বুড়া সেকান্দার রাস্তার পাশে বসে হুক্কা টানছিলো । বয়রাটা খেয়াল করতে পারেনি । পিছনে ধুম লাথি খেয়ে ছিটকে পড়ে ডোবার মধ্যে । হতবাক আতঙ্কে কোনমতে ঘাড় ঘুড়িয়ে দেখে ১০-১৫ জনের একটা পাকি দল গটমট হেটে চলে যাচ্ছে ।
বিরাট জামগাছটার মগডালে বসে ছিলো আব্দুর রহিম । আতঙ্কিত হয়ে লক্ষ্য করলো বাবা রাস্তার দিকে যাচ্ছেন । মিলিটারীরা থামালো তাকে । ফ্যাকাসে মমিনউদ্দিনের সাথে কি যেন কথাবার্তা হলো... আঙুল তুলে এদিক ওদিক কিছু দেখিয়ে দিয়ে পিছনে ফিরে বাড়ির মধ্যে আসতে শুরু করলো । দু তিন কদম হেটে ভয়ে আতংকে ঝেড়ে দৌড় দিলো মমিনউদ্দিন ।
বিকেলে বাজার থেকে ফিরে সবার বড় শামসুদ্দিন জানালো বাজারের দুলাল সাহা আর অজয় পোদ্দারকে মেরে ফেলেছে । নদীর বাধানো ঘাটের ওপরটা রক্তে ভেসে গেছে ... যুদ্ধের প্রথম মৃত্যুসংবাদ ।
২ মেয়েকে নানাবাড়িতে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয । অন্যরা বাড়িতেই থাকবে । কোন কার্যকর সিদ্ধান্ত নয় .. সবাই ই বুঝতে পারে ..পুরো দেশ যুদ্ধক্ষেত্রে পরিনত হয়ে গেছে । বিভীষিকামুক্ত একটা নিরাপদ কোন কোথায় ? আব্দুর রহিমের চেচামেচিতে সেও সফরসঙ্গী হয় বোনেদের । বুয়া মুইও যামু, বলে বড়বোন শানুর আচল চেপে ধরে আর ছাড়েনি ।
সুগন্ধ্যা পাড়ি দিয়ে একটা পরিবার দু টুকরা হয়ে গেলো সেদিন রাতেই ।
ভুল ছিলো, যে ভুল আর কোনোদিন শুধরে নেয়া যায় না । বেনু-শানুদের মামার গ্রামটাতেই আগে আগুন ছড়ালো ব্যাপকভাবে । যুদ্ধের আগুন-প্রতিশোধের আগুন-বিক্ষোভের আগুন-কাপুরুষদের জ্বালানো আগুন ।
আগুনে পুড়লো , যারা পুড়তে চেয়েছিলো...
আগুনে পুড়লো যারা পুড়তে চায়নি, তারাও...
মিলিটারীরা তিন মামাকে ঝাজরা করে দিলো । রাজাকারেরা লুটে নিলো বাড়িতে সম্পদ বলতে যা ছিলো...
বেতবনের পেছনের শুকনো ডোবায় লুকিয়ে বেনু বেচে গেলো । আগুনের আভায় শেষবারের মত দেখেছিলো আব্দুর রহিম আর শানু পেছনের বাগান দিয়ে নদীর ঘাটের দিকে দৌড়াচ্ছে । দুজনের আর কোন খোজ পাওয়া যায়নি..কখনও...
মধ্যবয়সটা কত ? ১০+৩৭=৪৭- নাহ এটা তো বুড়ো প্রায় ...
যাই হোক না কেন ... বড়বাড়ির যে দোতলা ঘরটা থেকে মাঝে মধ্যেই ইনিয়ে বিনিয়ে কান্নার সুর ভেসে যায় বাতাসে ... ওটা বেনুর ঘর..
Click This Link
৩৩ টি +২৫/-২
মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন
।১৫ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:৫৭
বিবেক সত্যি বলেছেন: মজা পেলাম আপনার মন্তব্যে । তাহলে কি "শেষ হইয়াও হইলোনা শেষ " টাইপের হয়েছে ? শেষে আর কি বলার আছে ? হেল্প করলে খুশি হবো ...
১ ।১৫ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:৫৮
মাহমুদ রহমান বলেছেন: উফ! কি সাংঘাতিক? বেনু এখন কেমন আছে?
।১৫ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:০৪
বিবেক সত্যি বলেছেন: ভালো আছে সম্ভবত !! মাঝে মধ্যে কাঁদে আরকি ... টুকরো ঘটনাগুলি মায়ের কাছ থেকে শোনা । পুরোটা মিলিয়ে একটা গল্পমাত্র !
২ ।১৫ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:০৬
বাঙাল যুবক বলেছেন: মর্মস্পর্শী, সুন্দর লেখা। বাংলালিংকের এ্যাডের মত মন ছুঁয়ে যায়।
।১৫ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:১১
বিবেক সত্যি বলেছেন: টিভি দেখিনা অনেকদিন ধরে ... বাংলালিংকের কোন এ্যাডটার কথা বলছেন ? ধন্যবাদ উৎসাহমুলক কমেন্ট করার জন্য ।
৩ ।১৫ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:০৮
কণা বলেছেন: হুমমম...
।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:০২
বিবেক সত্যি বলেছেন: হুমম, অনেক কষ্ট জমে রয়েছে এ জাতির বুকে ...
৪ ।১৫ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:১৯
রোডায়া বলেছেন: না, শেষ হইয়া হইলো না টাইপের হয়নি৷ আপনার কাহিনীর শেষটা অস্পষ্ট৷ বিশেষ করে যে গানটার লাইন আপনি টাইটেলে ব্যবহার করেছেন সেটা শোনা না থাকলে শেষটা আরো বেশি অস্পষ্ট হবে৷ হেল্প এই মুহুর্তে করতে পারছি না, ভেবে দেখতে হবে৷
।১৫ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:২৭
বিবেক সত্যি বলেছেন: হুমম.. টাইটেল গানটা মা নিয়ে লেখা, আর আমি বোনের ওপর আরোপ করেছি... ওই গানটা শোনেনি, এমন মনে হয় খুব বেশি কেউ নাই... যাহোক, আমার মাথায় ও আপাতত আর কিছু আসছেনা । আপনাকে অনেক ধন্যবাদ...
৫ ।১৫ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৪৩
বাঙাল যুবক বলেছেন: বাংলালিংকের একটি এ্যাড হচ্ছে এ মাসেঃ শর্মিলী নামের এক সাবেক অভিনেত্রী ছোট বেলায় ছোট ভাইকে খুবই আদর করতেন। দুজনে খুনসুটিতে মেতে থাকতেন। একদিন মুক্তিযুদ্ধের সময় সবাই আশ্রয়ের সন্ধানে ছুটে যান। তার বাবা এবং ছোট ভাইসহ অন্যান্য পুরুষ এবং ছেলেরা নৌকা করে পালাবার পথে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। সত্য ঘটনার উপর করা এ এ্যাড দেখে যে কারো চোখে পানি এসে যায়।
।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৫৭
বিবেক সত্যি বলেছেন: মনে হচ্ছে খুব ভালো একটা এ্যাড হয়েছে । দেখতে হবে ...
৬ ।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ২:৩৮
উম্মে হানী বলেছেন: গল্প লিখা ভাল হয়েছে।
।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ সকাল ৯:৫৯
বিবেক সত্যি বলেছেন: থ্যাঙ্কস...
৭ ।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ২:৪৩
শফিউল আলম ইমন বলেছেন: পড়ে পরছি।
।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ সকাল ৯:০৩
বিবেক সত্যি বলেছেন: আচ্ছা...
৮ ।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ২:৫৫
সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন: হৃদয় ছুঁয়ে গেলো.......... যেই যুদ্ধকে মানুষ কি করে ভোলে? শুভেচ্ছা আর শুভকামনা।
।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ সকাল ১০:০১
বিবেক সত্যি বলেছেন: ভোলা উচিত নয়... তবে,যারা দেখেনি সরাসরি, যারা বেনুর মত নয়, যাদের বুকে রয়েছে বিগত ৩৭ বছরের বিতৃষ্ঞা-বঞ্চনা তাদের কেউ কেউ ভুলে গিয়ে সবকিছু নতুন করে হয়তোবা শুরু করতে চায় ..
।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:০২
বিবেক সত্যি বলেছেন: আপনার জন্যও অনেক অনেক শুভকামনা..
৯ ।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ২:৫৮
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন: হৃদয় ছুঁয়ে গেলো.......... যেই যুদ্ধকে মানুষ কি করে ভোলে? শুভেচ্ছা আর শুভকামনা। একমত।
।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:১০
বিবেক সত্যি বলেছেন: সেই যুদ্ধকে যারা ভুলেছে তাদের জন্য করুনা.. হয়তোবা তারা অপরাধী-ও... যারা সেই যুদ্ধ, সেই যুদ্ধের ইতিহাস, সেই যুদ্ধের ফলাফল , সেই যুদ্ধের বিজয় নিয়ে চরমতম ছেলেখেলা করেছে, তাদের অপরাধ আরো স্পষ্ট । ভাইহারা-বোনহারা বেনুদেরকে ভুলতে চাইনা... তাদের হাহাকার যদি সেই অপরাধীদের বিবেকে কোনভাবে আঘাত করতে পারে....
১০ ।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ ভোর ৫:৫০
ইছামতীর পাড়ে বলেছেন: + + +++++
১১ ।১৬ ই মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:১২
বিবেক সত্যি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, ইছামতীর পাড়ে..
১২ ।১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:৩৯
নিহন বলেছেন: +
।১৭ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৫:২১
বিবেক সত্যি বলেছেন: ধন্যবাদ...
১৩ ।২০ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:৪২
চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন: ভালো লাগলো। শুভ কামনা
।২২ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৯:২১
বিবেক সত্যি বলেছেন: আপনার প্রতিও শুভকামনা ...
১৪ ।৩০ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:২৫
ত্রিভুজ বলেছেন: হুমমমমমমমমমমমমমমমম
।৩০ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:৪৭
বিবেক সত্যি বলেছেন:
১৫ ।৩১ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৮:২৮
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: কি ব্যপার আমার ব্লগে আর মন্তব্য করো না কেন?
১৬ ।০৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:০৩
নিহন বলেছেন: কেমন আছেন ভাইয়া ??
১৭ ।১১ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১:৩৭
আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: +
১৮ ।১৯ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:০০
রংধনুর সাত রঙ বলেছেন: +k+
No comments:
Post a Comment