সোহেলের টিউশানি .. ..
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১:৪৪
ইশকুল লাইব্রেরীতে ইছুপ ছার সোহেলের মার্ক জিজ্ঞেস করতেছিলেন । এই প্রথমবার খাইরুলকে ডিঙিয়ে কেউ ফাষ্র্ট হলো ।
-বাংলা ?
-৮৬
- ম্যাথ ?
-৯৮
-হায়ার ম্যাথ ?
-৯৯
-ফিজিক্স ?
-৮৮ ..... ডট ডট....
পরদিন বিকেলে সোহেল ক্রিকেট খেলতে মাঠে যাইতেছিলো । রাস্তা পার হবার সময় দেখা ইছুপ ছারের সাথে ।
ছার বল্লেন ,
- সোহেল , আমার ছেলেটারে তুই একটু পড়া !
সোহেল ; "না ছার" , বলে নিজের হাত মুচড়াতে লাগলো "আমি কি পড়াইবো, আমি পড়াইতে পারিনা" ... লাজুক সোহেল সংকোচে অর্ধেক হয়ে গেলো ।
এটা কিভাবে সম্ভব, সে কাউকে পড়াবে ? কখন পড়াবে ? কিভাবে পড়াবে ? বিকেল বেলা হলো ধুন্দুমার ক্রিকেট খেলার টাইম । সন্ধ্যার পরে খেলার মাঠের সুখ-দু:খের স্মৃতিচারণ !! কোনদিন কাউকে পড়ানোর অভিজ্ঞতা তার নাই ! তাছাড়া, ইছুপ ছারের ছেলে মেহদীর সাথেও তার কোনদিন তেমন কোন কথা হয় নাই । যেটুকুন হয়েছে, নিতান্তই চোখের পাতায় অস্বস্তি জাগানো দ্রুতরিদমের সালাম বিনিময় !
"পড়ানা একটু.. সম্মানী পাবি.. "
কান ঝাঁ করে ওঠে সোহেলের । মাটির দিকে তাকিয়ে পায়ের বুড়ো আঙুল দিয়ে রাস্তার খোয়া খুঁচাতে থাকে ! বুঝতেই পারেনি সেদিন সোহেল স্যারের কথা । "নাহ, ছার", বলে আবার ফ্যালফ্যালে হাসি হাসে বিব্রত সোহেল !
৫৫০০ টাকা কোচিং ফি আর অতিরিক্ত ছিলো ১৭০০ টাকা । একমাসের খরচ । গুনে গুনে বুঝিয়ে দিছিলো সোহেলের মা ।
সাকিব ভাই ই প্রথম একটা টিউশনি দিছিলেন । সোহেল জিজ্ঞেস করছিলো, সপ্তায় কয়দিন পড়াইতে হৈবে । ভ্রু কুঁচকে সাকিব ভাই জবাব দিছিলো, আটদিন । মাসে ৩২ দিন পড়িয়ে ৫০০ টাকা হাতে নেবার চাকুরী সোহেল এক সপ্তাহ পর ছেড়ে দিলো ! ওর প্রথম ছাত্র মুন্তাসির বেশ মন খারাপ করেই মেস থেকে ফিরে গেলো সেদিন...
ভার্সিটিতে ভর্তির পর সুদুর মুগদায় সোহেলের দ্বিতীয় টিউশানি ! চার চারে ষোল দিন পড়াতে হবে ক্লাশ ফাইভের ছাত্রকে । টাকা পাবে ২০০০ ! তিনদিনে সোহেলের খরচ হলো পঁচাত্তর টাকা । "স্যার, আম্মু হামিদ আঙ্কেলের সাথে কথা বলতে বলেছে " - ছাত্রটি একথা বলার পরই সোহেলের মনে পড়লো, সে যেসব টেন্স আর পাষ্র্ট পার্টিসিপল শিখাইছিলো ছাত্ররে, তার কয়েকটাতে কোন পন্ডিতের কলমের খোচা , ভুল বলে চিহ্নিত করেছে...
এরপর বেশ কিছুদিন পুরোপুরি ছন্নছাড়া দিন কেটেছে সোহেলের । বাবা রুমমেটের ফোনে কল দিলেই জিজ্ঞেস করেন, "আব্বা টাকা লাগবে ? টাকা লাগলেই বলবি, সেলিমের কাছে পাঠিয়ে দেবো... " সোহেল বলে, "নাহ টাকা আছে"... তবুও কয়দিন পরপরই সেলিম চাচার বাসা থেকে ফোন পায় ও, "তোর আব্বা টাকা পাঠাইছে , নিয়া যা..."
ভোরে নাস্তা না করার অভ্যাসটা সোহেল রপ্ত করে এসময়ে । বিকেলটা এমনিতেই অভ্যাস হয়ে যায়... নাস্তা করার কথা মনেও পড়েনা..
বহুদিন পর, উত্তরা সাত নম্বরের একটা বাসার ঠিকানা হাতে পায় সোহেল । তিন দিন - ৩৫০০ টাকা । বেশ চমৎকার মাসখানেক পড়ায় সে । ছেলেটা মামার বাসায় থাকে । বাবা - মা চিটাগঙে.. কয়েকদিন পরে মামুন সোহেলের হাতে খুচরা মাসের ১২০০ টাকা দিয়ে বলে, স্যার, ব্যাচে পড়বো.. এভাবে পড়ে টাইম ম্যানেজ করা যাচ্ছেনা...
এবার ক্লাশমেট সুজিত নিয়ে গেলো সাথে করে । পুরোনো ঢাকার ঠাঁটারীবাজারে বাসা । এত চমৎকার .. খুব পছন্দ হলো সোহেলের । পড়ানো শুরুর সপ্তাহের মধ্যেই ছাত্রের পরীক্ষা শুরু । এবং সেই পরীক্ষায় ইংরেজী ও ম্যাথ, দুটোতেই খুব খারাপ ফলাফল । ছাত্রের বাবা আমিনুর রশীদ সোহেলকে বললেন, স্যার , আপনাকে আরেকটু কঠোর হতে হবে । আপনি না পারলে আমাকে বলবেন, পিটিয়ে চামড়া তুলে নেবো.. তাজ্জব সোহেল কয়েকদিন বেশ চোখ গরম রেখে পড়িয়ে গেলো ছাত্রকে .. স্ট্যান্ডার্ড ফোরের হিমেল ছেলেটা ফ্যাচফ্যাচ করে কাঁদলো-ও কয়েকবার সোহেলের ধমক খেয়ে ! একমাস এক সপ্তাহ পরে একদিন হিমেলের মা বললেন, স্যার ছেলেটা পড়তে চায় না । পড়ে আবার কখনো ঠিক হয়ে গেলে আপনাকে খবর দেবো... বড়ৈ আফসুস হলো সোহেলের...
ইশকুল জীবনের খাইরুলের ফোন এলো একটা একদিন । একেবারে নাকের ডগায় একটা ছেলেকে পড়াতে হবে । সোহেল হেঁটে যায় হেঁটে আসে... রিক্সা ভাড়াও লাগেনা । কী মজার টিউশানি । মাত্র নয়দিন পড়িয়ে মাস পাড় করে ৩৫০০ টাকা হাতে নিয়ে বেশ পুলক অনুভব করে ও । ... এরমধ্যে এক বন্ধে বাড়ি থেকে ফিরে এসে কয়েকদিন ফোন অফ করে ঘোরাফেরার পর ছাত্রটি এসে হাজির হয় ওর রুমে । বেশ আলাপে ছেলেটা কত কথা বলে ... তারপর আরো বলে, সপ্তাহে তিনদিন পড়ে সে কিছুতেই সিলেবাস কাভার করতে পারছে না । তাই, রাহাত ভাইকে বলে অন্য ইউনির দু'জন টিচার রাখার ব্যবস্থা করে দিয়েছে ওর বড় ভাইয়া । খুব বিনয়ী হয়ে বলে, "ছার, আমার তো মনে করেন, বাবার এত টাকাও নাই যে.. .. .. ."
বড়ৈ আমোদের ব্যাপার সোহেলের জন্য । সেদিন রাত্রেই একটা টিউশানি পেয়ে যায় ও... এবার গুলশান.. এতদিন ঢাকায় থেকেও এর আগে ও কখনো গুলশান যায় নি । এতদিনের মধ্যে সবচেয়ে বড় অংকের টিউশনি এটা । শেহাব ভাই বলেছেন, ছয় হাজারের কথাই বলছি সোহেল, তুমি ভেবে দেখো...
সোহেল ভাবাভাবি অনেক আগেই বাদ দিয়েছে ... টিউশনির প্রসংগ উঠলে সে একটা কথাই ভাবে...
ইছুপ ছারের কথা ...
-বাংলা ?
-৮৬
- ম্যাথ ?
-৯৮
-হায়ার ম্যাথ ?
-৯৯
-ফিজিক্স ?
-৮৮ ..... ডট ডট....
পরদিন বিকেলে সোহেল ক্রিকেট খেলতে মাঠে যাইতেছিলো । রাস্তা পার হবার সময় দেখা ইছুপ ছারের সাথে ।
ছার বল্লেন ,
- সোহেল , আমার ছেলেটারে তুই একটু পড়া !
সোহেল ; "না ছার" , বলে নিজের হাত মুচড়াতে লাগলো "আমি কি পড়াইবো, আমি পড়াইতে পারিনা" ... লাজুক সোহেল সংকোচে অর্ধেক হয়ে গেলো ।
এটা কিভাবে সম্ভব, সে কাউকে পড়াবে ? কখন পড়াবে ? কিভাবে পড়াবে ? বিকেল বেলা হলো ধুন্দুমার ক্রিকেট খেলার টাইম । সন্ধ্যার পরে খেলার মাঠের সুখ-দু:খের স্মৃতিচারণ !! কোনদিন কাউকে পড়ানোর অভিজ্ঞতা তার নাই ! তাছাড়া, ইছুপ ছারের ছেলে মেহদীর সাথেও তার কোনদিন তেমন কোন কথা হয় নাই । যেটুকুন হয়েছে, নিতান্তই চোখের পাতায় অস্বস্তি জাগানো দ্রুতরিদমের সালাম বিনিময় !
"পড়ানা একটু.. সম্মানী পাবি.. "
কান ঝাঁ করে ওঠে সোহেলের । মাটির দিকে তাকিয়ে পায়ের বুড়ো আঙুল দিয়ে রাস্তার খোয়া খুঁচাতে থাকে ! বুঝতেই পারেনি সেদিন সোহেল স্যারের কথা । "নাহ, ছার", বলে আবার ফ্যালফ্যালে হাসি হাসে বিব্রত সোহেল !
৫৫০০ টাকা কোচিং ফি আর অতিরিক্ত ছিলো ১৭০০ টাকা । একমাসের খরচ । গুনে গুনে বুঝিয়ে দিছিলো সোহেলের মা ।
সাকিব ভাই ই প্রথম একটা টিউশনি দিছিলেন । সোহেল জিজ্ঞেস করছিলো, সপ্তায় কয়দিন পড়াইতে হৈবে । ভ্রু কুঁচকে সাকিব ভাই জবাব দিছিলো, আটদিন । মাসে ৩২ দিন পড়িয়ে ৫০০ টাকা হাতে নেবার চাকুরী সোহেল এক সপ্তাহ পর ছেড়ে দিলো ! ওর প্রথম ছাত্র মুন্তাসির বেশ মন খারাপ করেই মেস থেকে ফিরে গেলো সেদিন...
ভার্সিটিতে ভর্তির পর সুদুর মুগদায় সোহেলের দ্বিতীয় টিউশানি ! চার চারে ষোল দিন পড়াতে হবে ক্লাশ ফাইভের ছাত্রকে । টাকা পাবে ২০০০ ! তিনদিনে সোহেলের খরচ হলো পঁচাত্তর টাকা । "স্যার, আম্মু হামিদ আঙ্কেলের সাথে কথা বলতে বলেছে " - ছাত্রটি একথা বলার পরই সোহেলের মনে পড়লো, সে যেসব টেন্স আর পাষ্র্ট পার্টিসিপল শিখাইছিলো ছাত্ররে, তার কয়েকটাতে কোন পন্ডিতের কলমের খোচা , ভুল বলে চিহ্নিত করেছে...
এরপর বেশ কিছুদিন পুরোপুরি ছন্নছাড়া দিন কেটেছে সোহেলের । বাবা রুমমেটের ফোনে কল দিলেই জিজ্ঞেস করেন, "আব্বা টাকা লাগবে ? টাকা লাগলেই বলবি, সেলিমের কাছে পাঠিয়ে দেবো... " সোহেল বলে, "নাহ টাকা আছে"... তবুও কয়দিন পরপরই সেলিম চাচার বাসা থেকে ফোন পায় ও, "তোর আব্বা টাকা পাঠাইছে , নিয়া যা..."
ভোরে নাস্তা না করার অভ্যাসটা সোহেল রপ্ত করে এসময়ে । বিকেলটা এমনিতেই অভ্যাস হয়ে যায়... নাস্তা করার কথা মনেও পড়েনা..
বহুদিন পর, উত্তরা সাত নম্বরের একটা বাসার ঠিকানা হাতে পায় সোহেল । তিন দিন - ৩৫০০ টাকা । বেশ চমৎকার মাসখানেক পড়ায় সে । ছেলেটা মামার বাসায় থাকে । বাবা - মা চিটাগঙে.. কয়েকদিন পরে মামুন সোহেলের হাতে খুচরা মাসের ১২০০ টাকা দিয়ে বলে, স্যার, ব্যাচে পড়বো.. এভাবে পড়ে টাইম ম্যানেজ করা যাচ্ছেনা...
এবার ক্লাশমেট সুজিত নিয়ে গেলো সাথে করে । পুরোনো ঢাকার ঠাঁটারীবাজারে বাসা । এত চমৎকার .. খুব পছন্দ হলো সোহেলের । পড়ানো শুরুর সপ্তাহের মধ্যেই ছাত্রের পরীক্ষা শুরু । এবং সেই পরীক্ষায় ইংরেজী ও ম্যাথ, দুটোতেই খুব খারাপ ফলাফল । ছাত্রের বাবা আমিনুর রশীদ সোহেলকে বললেন, স্যার , আপনাকে আরেকটু কঠোর হতে হবে । আপনি না পারলে আমাকে বলবেন, পিটিয়ে চামড়া তুলে নেবো.. তাজ্জব সোহেল কয়েকদিন বেশ চোখ গরম রেখে পড়িয়ে গেলো ছাত্রকে .. স্ট্যান্ডার্ড ফোরের হিমেল ছেলেটা ফ্যাচফ্যাচ করে কাঁদলো-ও কয়েকবার সোহেলের ধমক খেয়ে ! একমাস এক সপ্তাহ পরে একদিন হিমেলের মা বললেন, স্যার ছেলেটা পড়তে চায় না । পড়ে আবার কখনো ঠিক হয়ে গেলে আপনাকে খবর দেবো... বড়ৈ আফসুস হলো সোহেলের...
ইশকুল জীবনের খাইরুলের ফোন এলো একটা একদিন । একেবারে নাকের ডগায় একটা ছেলেকে পড়াতে হবে । সোহেল হেঁটে যায় হেঁটে আসে... রিক্সা ভাড়াও লাগেনা । কী মজার টিউশানি । মাত্র নয়দিন পড়িয়ে মাস পাড় করে ৩৫০০ টাকা হাতে নিয়ে বেশ পুলক অনুভব করে ও । ... এরমধ্যে এক বন্ধে বাড়ি থেকে ফিরে এসে কয়েকদিন ফোন অফ করে ঘোরাফেরার পর ছাত্রটি এসে হাজির হয় ওর রুমে । বেশ আলাপে ছেলেটা কত কথা বলে ... তারপর আরো বলে, সপ্তাহে তিনদিন পড়ে সে কিছুতেই সিলেবাস কাভার করতে পারছে না । তাই, রাহাত ভাইকে বলে অন্য ইউনির দু'জন টিচার রাখার ব্যবস্থা করে দিয়েছে ওর বড় ভাইয়া । খুব বিনয়ী হয়ে বলে, "ছার, আমার তো মনে করেন, বাবার এত টাকাও নাই যে.. .. .. ."
বড়ৈ আমোদের ব্যাপার সোহেলের জন্য । সেদিন রাত্রেই একটা টিউশানি পেয়ে যায় ও... এবার গুলশান.. এতদিন ঢাকায় থেকেও এর আগে ও কখনো গুলশান যায় নি । এতদিনের মধ্যে সবচেয়ে বড় অংকের টিউশনি এটা । শেহাব ভাই বলেছেন, ছয় হাজারের কথাই বলছি সোহেল, তুমি ভেবে দেখো...
সোহেল ভাবাভাবি অনেক আগেই বাদ দিয়েছে ... টিউশনির প্রসংগ উঠলে সে একটা কথাই ভাবে...
ইছুপ ছারের কথা ...
৯৪ টি
+৩১/-৫
মন্তব্য (৯৪) মন্তব্য লিখুন
।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:০২

বিবেক সত্যি বলেছেন: টিউছানি এক্খান না থাকলে নিজেরে ছাত্রৈ মনে হয়না... অবাঞ্চিত লাগে অন্যদের মইধ্যে
করো করো.. একখান কৈরা দেখো টিউছানি.. 


১ ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১:৫৩

ড্রাকুলা বলেছেন: ইসলাম মানেননা, ভালো কথা। কিন্তু ইসলামের নবী ও রাসুলদদের দয়া করে এভাবে অনম্মানজনক কথা বলবেননা। @ রাশেদ ভালো পোষ্ট @ বিবেক সত্যি। +
।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:০৫

বিবেক সত্যি বলেছেন: আপনে যদি এইভাবে বলেন, তাইলে ক্যামনে হয় ! আপনার নামটাই ভয়ঙ্কর
পোষ্ট ভালো লাগছে শুনে ভালো লাগলো ...

২ ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:০৩

জটিল বলেছেন: বেশ তো
।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:১৬

বিবেক সত্যি বলেছেন: লেখারে বেশ বল্লে ঠিক আছে
ধন্যবাদ ...

৩ ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:০৬

রাশেদ বলেছেন: লাড়ায়ে ঠেকদের! এইবার ধম্ম বিরুদি হইচে মনে হয়!
।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:৪৭

বিবেক সত্যি বলেছেন: ইসলামের এই তাকবীর কে এভাবে বিকৃত করা ঠিক না, রাশেদ ভাই ...
৪ ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:১১

প্রজ্ঞা তাসনুভা রূবাইয়াৎ বলেছেন: আমারও এখন কোনো টিউশনি নাই। খুঁজতেসি। ইংরেজি, বাংলা পড়াইতে পারবো। ঐটাই পড়ায় আসছি এতদিন। কারো ইংরেজির টিউশনির খোজ় থাকলে আমারে দিতে পারেন।
।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:১৯

বিবেক সত্যি বলেছেন: বিজ্ঞাপন ? ভালো বুদ্ধি করেছেন তো..
যার যার টিউশানি লাগবে, এখানে এসে বলতে পারেন .. 


৫ ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:১২

মইন বলেছেন: বালাই লিখছেন। +++
।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:২০

বিবেক সত্যি বলেছেন: তিন প্লাসের জন্য আপনারে অনেক ধন্যবাদ...
৬ ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:২০

ড্রাকুলা বলেছেন: আমারে পড়াইতে পারেন @ প্রজ্ঞা তাসনুভা রূবাইয়াৎ 

।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:২৮

৭ ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:৩৬

নিহন বলেছেন: মজা পাইছি ।
।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ১১:৩১

বিবেক সত্যি বলেছেন: ভালো করসেন...
ধন্যবাদ...

৮ ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ৯:২৬

দ্বীপবালক বলেছেন: বহুত মজাদার লিখা। এইচ, আস, সি, পরীক্ষার পরে কলেজের হোস্তেলে থাকতে না পারায় মাস খানেক লজিং ছিলাম চাটগাঁ শহরে - জীবনের প্রথম ও শেষ। সেটা আরেক অভিজ্ঞতা।
।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ১১:৩৫

বিবেক সত্যি বলেছেন: লিখে ফেলেন অভিজ্ঞতার কথা । আমার কাছে লজিং মানে হলো কলাপাতায় ডিমভেজে খাওয়ানো টাইপের কিছু । এস.এস.সি পরীক্ষার সময় দুর দুরান্ত থেকে ছাত্ররা আসতো এলাকায় । তারা নাকি পরীক্ষার দিনগুলিতে ওভাবে থাকতো ... সেটাকে-ও মনে হয় লজিং বলে...
৯ ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ৯:২৯

তানজু রাহমান বলেছেন: আপনার লেখা আগে পড়েছি কি না খেয়াল নাই তবে পড়ে খুব ভালো লাগলো। দারুন লেখেন।
।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ১১:৩৬

বিবেক সত্যি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আর স্বাগতম .. 

১০ ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ৯:৪৬

আহসানুল কবীর তুহিন বলেছেন: আসলে ভাই জীবনের বাস্তব অভিঙ্গতা অধিকাংশ ক্ষেত্রে রুঢ় হয়
।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১২:১৩

বিবেক সত্যি বলেছেন: কথা ঠিক.. গল্পটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ .. 

১১ ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ১১:৪৪

অদ্ভুত আঁধার এক বলেছেন: আমার তো টিউশনি আছেই, কারো লাগলে বইলেন।
।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১২:০০

বিবেক সত্যি বলেছেন: একজন বলছে.. পারলে তারে দিয়েন .. (৪)
১২ ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ১১:৫৯

চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন: সোহেল ভাবাভাবি অনেক আগেই বাদ দিয়েছে ... টিউশনির প্রসংগ উঠলে সে একটা কথাই ভাবে. ............ভেবে কি হবে!! ভালো লাগলো।
।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১২:০৪

বিবেক সত্যি বলেছেন: বেচারা সোহেল ভাবতেছে তার ওপর স্যারের অভিশাপ লাগছে ... নাহয়, কোন টিউশানিতেই বরকত হয়না ক্যানো !



১৩ ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:২৫

পুষ্প বলেছেন: আমার আব্বু ক্লাস সেভেনে থাকতে এইটের ছেলেকে পড়াতো। আব্বুর অযোগ্য সন্তান এখনও টিউশনির অভিজ্ঞতা হয় নাই
"লেখক বলেছেন: টিউছানি এক্খান না থাকলে নিজেরে ছাত্রৈ মনে হয়না... " আমাকেও বোধহয় ছাত্রী মনে হয় না।


।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫০

বিবেক সত্যি বলেছেন: টিউশানি ব্যাপারটা কিন্তু সবক্ষেত্রে শখের ব্যাপার না ... শখের চেয়ে অনেক বেশি "প্রয়োজন" এর ব্যাপার এটা... "টিউছানি একখান না থাকলে নিজেরে ছাত্রৈ মনে হয়না..." এটা অনেকটাই হলের পরিবেশের জন্য মানানসই । অধিকাংশ ছেলেরাই কাজটা করে , তাই দু'একজন ব্যতিক্রম থাকলে একটু অন্যরকম লাগে ...
১৪ ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৭

পলাশমিঞা বলেছেন: অত লম্বা লেখছ যে ডরের চটে পড়তে পারিনি
আমার বাড়ি যাওনা কেন?

।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৮:৫৭

১৫ ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৮:৫৬

ঝুমী বলেছেন: ৩মাস একটা সরকারি স্কুলে পড়িয়ে মাথা খারাপ হবার দশা হয়েছিল! বাচ্চা ভয়ংকর!!!
যাক্...বিবেক ভাই অবশেষে লিখলেন। কেমন আছেন?+


।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:৪২

বিবেক সত্যি বলেছেন: অভিজ্ঞতা নিয়ে পোষ্ট লিখে ফেলেন ।
১৬ ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৯:১১

একজন ব্লগার বলেছেন: বিবেকের ইমেজ রিকোভারি প্রজেক্ট মনেহয় ভালই চল্তাছে। নতুন ব্লগারগো কমেন্ট আর রেটিং এ পুরা উরা ধুরা হিটা হিট, তয় আপসুসের কথা হইলো, পুরানা ব্লগাররা ল্যাজ চিন্তে ভুল করে না। 

।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৯:৩১

বিবেক সত্যি বলেছেন: হ ! আরো আফসুসের কথা হৈলো, বিবেকের ইমেজে কোনদিন কোন সমস্যা ছিলো না এই ব্লগে । শুরু থেকে আজ পর্যন্ত সব পোষ্টেই তার ধনাত্মক রেটিংএর পরিমান তোমাদের মত ভন্ড দুইমুখো সাপদের তুলনায় ইর্ষনীয় ভাবে বেশি । এমনকি জামাতের রাজনীতির মত সেনসিটিভ ইস্যু নিয়া লিইখাও সে তার পোষ্ট টপ রেটিং লিষ্টে রাখছিলো প্রায় তিনগুন বেশি রেটিং নিয়া .. তাই তার ইমেজ রিকভারি করার ও কোনদিন দরকার হয় নাই, হবেও না.. শয়তানের লেজে নাকি তীরের ফলার মত কিছু একটা থাকে .. কার্টুনে দেখছি.. তোমাদের চেহারা ব্লগে দেখলেই সেইরকম কিছু একটা সবসময়েই দেখা যায় .. (আর একটা কথা না বললেই নয়, তোমার এই মন্তব্যটা আরেকটু আগে বা আরেকটু পরে দিলে খুব ভালো করতা ... এটা বেশি বোকামী হয়ে গেছে... )
১৭ ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৯:৩৪

চাঙ্কু বলেছেন: হুম ।
।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:৪৩

বিবেক সত্যি বলেছেন: স্বাগতম ।
১৮ ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১০:৫৬

ঝুমী বলেছেন: বিবেক ভাই, আমার কমেন্টের জবাব নেই কেন? 

।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:৪৫

বিবেক সত্যি বলেছেন: একজন ব্লগার নিকটার মন্তব্যে মেজাজ খারাপ হয়ে গেছিলো ।
১৯ ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৫:৪২

কণা বলেছেন: ইছুপ ছার! 

।
১৯ শে অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ১১:৫২

২০ ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১২:১৫

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন: ভাল্লাগলো............ টিউশনী মনে হয় সোহেলের রাশিতে নাই......
শুভকামনা বিবেক সত্যি।

।
১৯ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১:২৬

বিবেক সত্যি বলেছেন: বেচারা... অনেক ধন্যবাদ আপু.. ভালো থাকবেন.. (-:
২১ ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১২:১৫

মদন বলেছেন: আমি (থা)পড়াইতে চাই 

।
১৯ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১:৩১

বিবেক সত্যি বলেছেন: (থা)পড়ান ... কোনো সমস্যানাই 

২২ ।
২০ শে অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ১০:৩০

নিবিড় বলেছেন: হি হি হি একদম বাস্তব অভিজ্ঞতা...নিজের জীবন থেকে কিসুটা হলেও নেয়া বুঝা যাইতেসে
।
২১ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১:৫৩

বিবেক সত্যি বলেছেন: বাকিটুকুনের বেশিরভাগই আপনার জীবন থেকে নেয়া ... 

২৩ ।
২০ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৮:৪৩

ঝুমী বলেছেন: ছেলেবেলায় টিচার হবার খুব ইচ্ছে ছিল। কিন্তু সম্প্রতি পড়াশোনার পাশাপাশি ৩মাস টিচারগিরি করে সখ মিটে গেছে!!! এখন আপাতত নিজের পড়াশোনা নিয়েই আছি।
এখন বলুন, আপনি কেমন আছেন, বিবেক ভাই?


।
২১ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ২:০৩

বিবেক সত্যি বলেছেন: টিচার হবার শখ একটা সময়ে সব স্টুডেন্টদের ই হয় সম্ভবত... আমরা স্যারদের মত সিগনেচার করা প্রাকটিস করতাম... ভালো আছি, ধন্যবাদ আপনাকে.. ভালো থাকবেন...
২৪ ।
২১ শে অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৩

সিক্স স্ট্রিং বলেছেন: হম্ম্
।
২১ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৯:০৮

বিবেক সত্যি বলেছেন: স্বাগতম ।
২৫ ।
২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১০:৪৯

আলোর অভিলাসী বলেছেন: হূমমমমমমমমমমম ........................... মজার
।
২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১২:০০

বিবেক সত্যি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ...
২৬ ।
২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:০৭

কিস্তোয়ার বলেছেন: ভালো লাগলো।ধন্যবাদ।
।
২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১২:০১

বিবেক সত্যি বলেছেন: ভালো লাগা জানানোর জন্য ধন্যবাদ :-)
২৭ ।
২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১২:০৭

আবু সালেহ বলেছেন: চাকরি ছাইড়া টিউশনি ধরমু কিনা চিন্তা করতাছি.....
।
২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:২৭

বিবেক সত্যি বলেছেন: আপনার টিউশানিবেলার অভিজ্ঞতা অনেক সুখের মনে হচ্ছে ...
২৮ ।
২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১:৫৬

ত্রিভুজ বলেছেন: ইছুপ কিরাম আছে? 

।
২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:৩২

বিবেক সত্যি বলেছেন: জানার প্রয়োজন পড়ে নায়.. তাই বলতে পারতেছিনা ...
২৯ ।
২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১:২২

অপ্সরা বলেছেন: +
।
২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:৩২

বিবেক সত্যি বলেছেন: ধন্যবাদ ...
৩০ ।
২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৪

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: জীবন থেকে নেয়া ? কার জীবন .............. ?
।
২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৫

বিবেক সত্যি বলেছেন: সোহেলের/সোহেলদের জীবন ;-) এরবেশি বলা যাইবেক না : )
৩১ ।
২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:৫১

শিট সুজি বলেছেন: একটা গন্ডমূর্খ ইংলিশ মিডিয়াম ছাত্র পড়াইতাম । মেজাজ এতো গরম হইতো যে ...। প্রতি মাসে কিছু টাকা দিতো বলে কিছু বলতাম না। এখন বেকার।
।
২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৫:১৭

বিবেক সত্যি বলেছেন: বলেন্কি !! আপনার "কিছু বলা " থেকে বাঁচতে সে আলাদাভাবে টাকা দিতো !! ভালো ব্যাপার্তো 

৩২ ।
২৬ শে অক্টোবর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪

বরুণা বলেছেন: বিবু তোমার গল্পটা সুন্দর হয়েছে কিন্তু তুমি আমার নতুন কবিতাটা পড়োনা কেনো? আর তোমার কবিতা আমি শুনতে পারছিনা।কি করে শুনবো?
।
২৬ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৯:১২

বিবেক সত্যি বলেছেন: আমার "কবিতা" শোনার কোনো সুযোগ নেই । কারন আমার "কবিতা" র কোন ভয়েসব্লগ নেই ; ) থ্যাংকস ...
৩৩ ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:১৪

মুনিয়া বলেছেন: আমার টিচার লাগবে... স্ট্রাকচার, এম ই... টার্ম ফাইনাল পাশ করলে পেমেন্ট... যত চান তত(লিমিট আমার এবিলিটি হায়েস্ট!)
।
২৭ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১২:৫০

বিবেক সত্যি বলেছেন: ফোন্নাম্বার্টা পিলিজ ; )
৩৪ ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৫:২৭

আস্তমেয়ে বলেছেন: এই লাইনে আমারও তিক্ত অভিজ্ঞতা কম না।
।
২৭ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১২:৫৩

বিবেক সত্যি বলেছেন: আপনি !! কপালামার ;-)
৩৫ ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১০:০৬

মুনিয়া বলেছেন: প্রকাশ্যে দেওয়া যাইবে ন...
।
২৮ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১:১১

বিবেক সত্যি বলেছেন: ঠিকাসে, অপ্রকাশ্যে...
৩৬ ।
২৯ শে অক্টোবর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪৭

নিহন বলেছেন: এক বছর পর পর একটা পোস্ট ,ভালো ।
।
৩০ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:৩০

বিবেক সত্যি বলেছেন: সবাইতো নিহন্না ! 

৩৭ ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৪:১১

নিবিড় বলেছেন: নতুন পোস্ট কই?
।
৩০ শে অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:৫৮

বিবেক সত্যি বলেছেন: কোথায় যেন : )) খুজে পাইনা ... : )) থ্যাঙ্কস ...
৩৮ ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:০০

বরুণা বলেছেন: বিবু!!!!!!!!!!! আমার কবিতা পড়না কেনো? রাগ করেছো?????????
।
৩১ শে অক্টোবর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫

বিবেক সত্যি বলেছেন: রাগ করসি মানে !! ব্যাপক রাগ করসি ... : (((
৩৯ ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৪:৪৯

ফারজানা মাহবুবা বলেছেন: আরে টিউশনী আসে যায়, ব্যাপার না। ......... একসময় টিউশনী করে প্রচুর টাকা কামাইছিলাম



।
৩১ শে অক্টোবর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৫

৪০ ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৪:৫০

ফারজানা মাহবুবা বলেছেন: আচ্ছা বিবেক, আমি রেটিং দেয়ার আগেই বলে আপনি একবার রেটিং দিয়েছেন! - এটা কেমন কথা?!
।
৩১ শে অক্টোবর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

বিবেক সত্যি বলেছেন: আমারব্লগে রেটিং না দিতে দিতে অভ্যাস হয়ে গেছে মনে হয়
তাই ব্লগের মেশিন বুঝতে পেরে নিজে থেকেই রেটিং দেয়ার অপশন অফ করে দিসে ...




৪১ ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ১০:৪৮

মাহবুবা আখতার বলেছেন: আমিও টিউশানী করাইতাম ছাই
.... সিরিয়াস কথা : স্টুডেন্টের মায়া বড় মায়া.... আমি অবৈতনিক টিউশানী করেছিলাম একটা। স্টুডেন্ট দুইটার জন্য মায়া লাগে...


।
৩১ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৮:০২

বিবেক সত্যি বলেছেন: ওররে !!!! এ দেখি মহামায়াবতী !!!
টিউশানী করুয়াদের ভাত মারতে চান ?
অবৈতনিক টিউশানী করা চলবে না, কখ্খনো না ....






৪২ ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ১০:৪৯

মাহবুবা আখতার বলেছেন: লেখা চমৎকার তা তো আর বললাম না !
।
৩১ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৮:০৫

৪৩ ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৮:২৬

তাপস ঘোষ বলেছেন: আসলে টিউশনি করার মজাটা আলাদা ! আমি একটা টিউশনি করতাম । আমি যে দিন থেকে পরানো বাদ দেয় সেদিনের পর থেকে স্টুডেন্টটি আর কোন শিক্ষকের কাছে প্রাইভেট পরে না। অনেক বুঝিয়েও তাকে অন্য শিক্ষকের কাছে প্রাইভেট পরাতে পারিনি । অনেক বুঝিয়ে একটা কুচিংসেন্টারে দিয়েছি। সে এবার এসএসি টেষ্ট পরিক্ষা দিচ্ছে। ওর জন্য দোয়া করবেন। এবার একটা কুচিংসেন্টার করবো বলে ভাবছি........... দরকার হলে যোগাযোগ করবেন ঠিক আছে।
।
০১ লা নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:২১

বিবেক সত্যি বলেছেন: ঠিক আছে ;-)) থ্যাংকস আলট ...
৪৪ ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১০:৩৩

মমমম১২ বলেছেন: সত্যি এমন হয় নাকি!! তাহলে তো বলতে হয়-- জানিনা বলে যা লোকে সত্য কিনা কপালে সবার নাকি টিউশানি সয় না।
।
০১ লা নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:২২

বিবেক সত্যি বলেছেন: কথা সত্য ... সবার কপালেই কিছু না কিছু জিনিস আছেই, যা সয়না : ))
৪৫ ।
০৮ ই নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:২৭

চাঁদের বুড়ি বলেছেন: টিউশনি আগে করতাম ..এখন করি না
ছেড়ে দিয়েছি। কেমন আছেন? ভালো লাগলো টিউশনির গপপো।

।
১২ ই নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৫

বিবেক সত্যি বলেছেন: ভালো করেছেন, প্রয়োজন না থাকলে করা উচিত না :-) আপনি ভালো থাকুন, আপনার পিসির মনিটর ভালো থাকুক... শুভেচ্ছা ... : ))
৪৬ ।
১২ ই নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪০

নিহন বলেছেন: দাদা ,বালানি ??
।
১২ ই নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪২

বিবেক সত্যি বলেছেন: ভালানাই ... মাথার মধ্যে ট্রাফিক জ্যাম লাগছে ...
No comments:
Post a Comment